‘তালা বন্দী ‘ অভিবাসী শ্রমিকরা নীতিশের রাজ্যের এই দৃশ্য পোষ্ট করে সোশ্যাল মিডিয়ায় তোপ প্রশান্তের
বাংলার জনরব ডেস্ক : ঘর কি জেল তা বোঝা যাচ্ছে না । তবে ভিডিওতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে , তালাবন্দী অবস্থায় রয়েছে অভিবাসী শ্রমিকরা । তারা হাত জোড় করে সাংবাদিকদের কাছে অনুরোধ করছেন মুক্তির জন্য । এরকম একটি ভিডিও পোষ্ট করে প্রাক্তন জেডি(ইউ)-এর সহ সভাপতি নির্বাচনী কুশলী প্রশান্ত কিশোর বিহারের মুখ্যমন্ত্রী বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন । তাঁর অভিযোগ, ওই শ্রমিকদের ঘরে ফিরতে দেওয়া হচ্ছে না। ‘ভয়ঙ্কর ছবি’ বলেও মন্তব্য করেছেন প্রশান্ত।
ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে একটি ঘরের মধ্যে গ্রিলের দরজায় তালা লাগানো অবস্থায় আটকে রাখা হয়েছে অনেক মানুষকে। মুখে রুমাল বাঁধা এক ব্যক্তি কাঁদতে কাঁদতে বলছেন, ‘‘সকাল থেকে বলা হচ্ছে, আমাদের ছেড়ে দেওয়া হবে। বাসের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কিন্তু যেতে দিচ্ছে না।’’ কেউ বলছেন, ‘‘আমরা কিচ্ছু চাই না, শুধু এখান থেকে যেতে দিন।’’ অনেকে আবার পুলিশ-প্রশাসনের দেওয়া পাসও দেখাচ্ছেন গ্রিলের ভিতর থেকেই। ওই ভিডিয়োটি বিহার-উত্তরপ্রদেশ সীমানার সিওয়ান এলাকার।
.#Corona संक्रमण से लोगों को बचाने के सरकारी प्रयासों की एक और भयावह तस्वीर –
भारी तकलीफ़ और मुसीबतों को झेलकर देश के कई हिस्सों से बिहार पहुँचने वाले गरीब लोगों के लिए #NitishKumar की #SocialDistancing और #Quarantine की ये व्यवस्था दिल दहलाने वाली है।#NitishMustQuit
৮,৫৩৭
টুইটার বিজ্ঞাপন তথ্য ও গোপনীয়তা
এ বছরের জানুয়ারিতেই জনতা দল থেকে প্রশান্ত কিশোরকে বহিষ্কার করেছেন নীতীশ কুমার। তার পর থেকেই লাগাতার বিহারের মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে চলেছেন প্রশান্ত। করোনাভাইরাস নিয়েও নীতীশকে আক্রমণের পথেই হাঁটলেন পিকে।
অন্য দিকে বিহারের মন্ত্রী সঞ্জয় ঝা লাখ লাখ পরিযায়ী শ্রমিকদের বিহারে ফিরে আসা নিয়ে বলেছিলেন, ‘বিস্ফোরক’ পরিস্থিতি। ভিন রাজ্য থেকে যাঁরা ঘরে ফিরেছিলেন, তাঁদের বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের কোয়রান্টিনের নির্দেশও দিয়েছিলেন সঞ্জয়।