জেলা মুখ্যমন্ত্রীর দরবার 

‘কাঞ্জনজঙ্ঘা’ রক্ষা করে জনমানসে প্রশংসিত ‘ছোট্ট মোরসেলিম’কে সরকারি সাহায্য কেন দেওয়া হবে না !

বাংলার জনরব ডেস্ক : শুধুমাত্র সাহসিকতা এবং উপস্থিত বুদ্ধির জোরে ১২ বছরের এক কিশোর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যেভাবে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে রক্ষা করলেন তা এক কথায় প্রশংসনীয় । কিন্ত এই কিশোরের বাবা পরিযায়ী শ্রমিক হিসাবে গুজরাটে কর্মরত । এতগুলি মানুষকে বড়সড়ো দূর্ঘটনার হাত রক্ষা করার পর তেমনভাবে সম্মান ও গুরুত্ব কেন পেল না তা নিয়ে ইতিমধ্যে জনমানসে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে । মমতা সরকার যেখানে কথায় কথায় চাকরি ও অর্থ  দিতে থাকেন সেখানে ছোট্ট মোরসেলিমের অসম্ভব কাজের স্বীকৃতি শুধু মিষ্ঠি মুখ কেন? আবার এটাকে বড় করে প্রচার করে চলেছেন মন্ত্রী ।…

আরও পড়ুন
অন্যান্য কলকাতা মুখ্যমন্ত্রীর দরবার 

Swapnadip Kundu: আর যেন কোন স্বপ্নদ্বীপের স্বপ্ন ভঙ্গ না হয় ! যাদবপুরের বাস্তুঘুঘুদের বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রীর কড়া পদক্ষেপ জরুরী!

সেখ ইবাদুল ইসলাম: মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আমাদের একান্ত অনুরোধ অনেক হয়েছে আর নয়। যাদবপুরের রাগিং কান্ড বন্ধ হওয়া উচিত। এ বিষয়ে সমস্ত নিয়ম-কানুনকে অগ্রাহ্য করে মানবিক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপ কামনা করছি আমরা। যাদবপুরের অভ্যন্তরের যে চিত্র প্রকাশিত হচ্ছে তাতে আর যাই হোক মেধাবী সন্তানদের কাছে সেটা ভালো লক্ষণ বলে মনে হচ্ছে না। অবশ্যই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ভারতের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয়। হতেই পারে সেরা বিশ্ববিদ্যালয় তাহলে তরুণ প্রজন্মের নিরাপত্তা থাকবে না। রাগিং এর নাম করে যে অত্যাচার চালানো হচ্ছে তার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে কলকাতা পুলিশকে। প্রয়োজন হলে আইন পরিবর্তন…

আরও পড়ুন
অন্যান্য মুখ্যমন্ত্রীর দরবার 

বামপন্থীদের রক্ত চক্ষু উপেক্ষা করে উদয়নারায়ণপুর এলাকায় তৃণমূলের সংগঠন গড়ার অন্যতম কারিগর বিধায়ক সমীর পাঁজার কন্ঠে বিদায়ের সুরে প্রতিফলিত হচ্ছে এ বাংলার একনিষ্ঠ তৃণমূল কর্মীদের ক্ষোভের বার্তা! মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কী শুনতে পাচ্ছেন ?/এস এম শামসুদ্দিন

হাওড়া জেলার উদয়নারায়নপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক সমীর পাঁজা ফেসবুকে এক পোস্ট করেছিলেন যা নিয়ে রীতিমতো বাংলার রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। সমীর পাঁজার এই ধরনের পোস্টের নেপথ্যে রয়েছে এই রাজ্যের শাসকদলের একনিষ্ঠ কর্মীদের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। তা নিয়ে বাংলার জনরবে কলম ধরেছেন বিশিষ্ট লেখক ও শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের একনিষ্ঠ কর্মী এসএম শামসুদ্দিন। এই লেখাটি শামসুদ্দিন সাহেবের ফেসবুক পোস্ট থেকে নেওয়া হয়েছে। এস এম শামসুদ্দিন : গত কাল শনিবার ২৪ শে সেপ্টেম্বর সকালে উদয়নারায়ন পুরের জনপ্রিয় বিধায়ক ও মমতা বন্দোপাধ্যায়ের উন্নয়নের নির্ভিক সৈনিক বিধায়ক সমীর পাঁজার কিছু প্রতিক্রিয়া নিয়ে ফেবু থেকে…

আরও পড়ুন
প্রচ্ছদ মুখ্যমন্ত্রীর দরবার 

High Madrasah Examination2022: ঝাল মুড়ি বিক্রেতার মেয়ে হাই মাদ্রাসা পরীক্ষায় প্রথম, উচ্চশিক্ষার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সাহায্যের আবেদন কৃতির

বুলবুল চৌধুরী : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশ ফেল গল্পের নায়ক নরেন আত্মহত্যা করেছিল পাশ করেও। অর্থাৎ পাস করার পর একটা নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানের কাছে উচ্চশিক্ষা বিলাসিতা মাত্র সমাজের করুন চিত্রটা তুলে ধরেছিলেন কথাশিল্পী মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়। অথচ খবর খবর হয়েছিল নরেন মারা গেছে পাস না করে কিন্তু আসল সত্যটা হল পাস করার পরেও নরেন্দ্রের মরতে হয়েছে। পাস করার চেয়ে আনন্দ তাদের মধ্যে বিরাজ করেছে তার চেয়েও বেশি নিরানন্দ বিরাজ করেছে। একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে 2022 সালে হাই মাদ্রাসা পরীক্ষার প্রথম শরিফা খাতুন এর ক্ষেত্রে। 786 নম্বর পেয়ে পশ্চিমবাংলার মধ্যে সে প্রথম…

আরও পড়ুন
জেলা মুখ্যমন্ত্রীর দরবার 

সোনারপুরের সুরাপ হোসেনের উপর পুলিশের নির্মম অত্যাচার : মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কাছে বিচার চাইলেন স্ত্রী তানিয়া বেগম

বুলবুল চৌধুরি : উত্তরপ্রদেশ কিংবা গুজরাটে যা হয় তা বাংলায় কী মানায় ? কিন্ত দুঃখের হলেও সত্য এই রকম ঘটছে । মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো একজন মানবিক মুখ্যমন্ত্রীর আমলে পুলিশের নির্মম অত্যাচারের শিকার হবে একজন পুলিশ কর্মী এটা কোনো মতেই কাম্য নয় । এই ঘটনার নেপথ্যে গভীর এক ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে বলে ওয়াকিবহাল মনে করছে । বিশেষ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে ক্ষমতায় আসার পর থেকে পুলিশ-প্রশাসনের একটাংশ তাঁর সরকারে ভাবমূর্তিকে ম্লান করে দিতে চাইছে । সেই পরিকল্পনা অঙ্গ হলো সোনারপুরের এই মর্মান্তিক ঘটনা । সোনারপুর থানা এলাকার বেনিয়া বউ…

আরও পড়ুন
কলকাতা মুখ্যমন্ত্রীর দরবার 

CESC – র গাফিলতির জন্যই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হচ্ছে, মুখ্যমন্ত্রীর উচিত কড়া ব্যবস্থা নেওয়া

বুলবুল চৌধুরী : CESC’র গাফিলতির কারণেই বিদ্যুৎপিষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে শহর কলকাতায়। গত মে মাসে রাজভবনের  সামনে এক যুবক মারা গিয়েছিলেন বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে। এক মাস কাটতে না কাটতেই দুজন মারা গেলেন কলকাতার নাগরিক বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে। CESC’ এর দায় কোনোভাবেই এড়াতে পারে না। CESC’র শুধুমাত্র সাধারণ গ্রাহকদের কাছ থেকে বিদ্যুতের বিলের টাকা নিতেই ব্যাস্ত থাকে বিদ্যুৎ চুরি আটকাতে তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি । উপরন্তু গ্রাহকরা বিদ্যুৎ চুরির বিরুদ্ধে সিএসসির কাছে অভিযোগ জানালে সে স্পষ্ট জানিয়ে দেয় এটা দেখার দায়িত্ব তাদের নয়। এই প্রতিবেদক নিজেও কয়েকদিন আগে সিএসসির দপ্তরে ফোন বিভিন্ন…

আরও পড়ুন
মুখ্যমন্ত্রীর দরবার 

ইউনানী কলেজের দূর্দশা মোচনের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়ে খোলা চিঠি লিখলেন আন্দোলনরত এক অধ্যাপক

ইউনানি মেডিকেল কলেজ অধিগ্রহন বিল বিধানসভায় বামেদের আমলে পাশ হয় । সময়ের বিচারে ১২ বছর অতিবাহিত হযে গেছে । এখনও রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে উত্তর-পূর্ব ভারতের একমাত্র ঐতিহ্যবাহী ইউনানি মেডিকেল কলেজকে সরকার অধিগ্রহন করেনি । এর ফলে বন্ধ হতে বসেছে এই কলেজটি । ছাত্র-ছাত্রী ,শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মীরা আন্দোলন শুরু করেছে । কয়েক সপ্তাহ ধরে সেই আন্দোলন চলছে । কোনো হেলদোল নেই সরকারের । এমতাবস্থায় ওই কলেজকে অধিগ্রহনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য রাজ্যের মানবিক মুখ্যমন্ত্রীকে খোলা চিঠি লিখেছেন আন্দোলনরত ওই কলেজের এক অধ্যাপক । তা আমরা গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করছি ।…

আরও পড়ুন
জেলা মুখ্যমন্ত্রীর দরবার 

কোন পঞ্চায়েত করবে রাস্তা সংস্কার ? দুই পঞ্চায়েতের টানাপোড়েনে বেহাল দশা রাস্তার ; সংস্কারের দাবিতে সোচ্চার আরামবাগের জয়সিংহচকের মানুষ ; মুখ্যমন্ত্রী শুনতে পাচ্ছেন ?

সাহিদ খান, আরামবাগ: এ যেন আর এক ছিটমহল আরান্ডি ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের শেষ সীমানাই শীতলপুরের মৌজাই একটি রাস্তা যেটি গোবরা পাড়া থেকে মাধবপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এর জয়সিংহ চক( কালুপাড়ার) মধ্যে গিয়ে মিশেছে । যাতায়াত করে মাধবপুর পঞ্চায়েতের অধীনে জয়সিংহ চক কালুপাড়ার মানুষরা ।এই রাস্তাটি নির্মাণ হয়েছিল ২০১০ সালে। এই রাস্তার মধ্যে আছে একটি জয়সিংহ চক প্রাথমিক বিদ্যালয়, যেখানে জয়সিংহ (কালুপাড়া) গ্রামের বা শীতলপুর এলাকার এলাকার ছাত্র-ছাত্রীরা ওই স্কুলে পড়াশোনা করে, এবং স্কুলের শিক্ষক ও ছাত্র ছাত্রীদের স্কুলে যাতায়াতের এই রাস্তাটিই হল একমাত্র পথ, যেখানে সেই রাস্তাটির বেহাল দশা। অতএব…

আরও পড়ুন
মুখ্যমন্ত্রীর দরবার 

দলিত ও মুসলিম সঙ্কট মোচনে মুখ্যমন্ত্রীকে খোলা চিঠি ফারুক আহমেদের (শেষ কিস্তি )

রাজ্য সরকারের চাকরিতে বিশেষ করে সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়, পুলিশ, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা সহ বিভিন্ন বিভাগে সংখ্যালঘুদের বঞ্চিত করা হয়েছে, যার ফলে এই সব জায়গায় মুসলিমদের প্রতিনিধিত্ব বাড়েনি। জনসংখ্যার অনুপাতে  বেশি পরিমাণে মুসলিমরা শুধুমাত্র কারাগারে রয়েছে। কাউকে আবার বিনা দোষে মিথ্যা মামলায় জেলে ভরে রাখা হয়েছে। ভাবুন পরিবর্তনের জন্য আমরা অধিক সংখ্যায় সংখ্যালঘুরা এই সরকারকে একচেটিয়া ভোট দিয়েছিলাম। বাম সরকারের পতন সুনিশ্চিত করেছিলাম। বাস্তবিক আমাদের কল্যাণে এই সরকার কিছুই করছে না কিন্তু মুখে বলছেন মুখ্যমন্ত্রী ৯৯ শতাংশ কাজ করে দিলাম। রাজ্যের যে-কোনও রাজনৈতিক দলের দিকে চোখ রাখলে দেখত পাই শহীদের তালিকায় মুসলমান…

আরও পড়ুন
মুখ্যমন্ত্রীর দরবার 

মুখ্যমন্ত্রীকে খোলা চিঠি উদার আকাশ পত্রিকার সম্পাদক ফারুক আহমেদের (দ্বিতীয় কিস্তি ) )

ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস বুরো এক রিপোর্টে প্রকাশ, বিগত দশ বছরে দলিত নির্যাতনের ঘটনা ৬৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতি ১৫ মিনিটে ১টি করে অপরাধমূলক ঘটনা ঘটানো হয়েছে দলিতদের বিরুদ্ধে। দেশে দলিতদের উপর নির্যাতনের ঘটনা অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে দিন দিন ক্ষোভ বাড়ছে দলিতদের মনে। সেই সঙ্গে সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার, বঞ্চনা ও বৈষম্যের ঘটনাও চরমহারে বৃদ্ধি পেয়েছে ভারতে। প্রতিদিন দলিতের ৬ জন নারী ধর্ষিতা হন। বিজেপি শাসিত রাজ্যেগুলিতে দলিত ও সংখ্যালঘু নিপীড়নের ঘটনা অনেক বেশি। “লাভ জেহাদ”, “গো রক্ষা”-র নামে অসহায় সাধারণ মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করা হচ্ছে। যা চোখে দেখা যায়…

আরও পড়ুন