কলকাতা 

Madhyamik Examination 2024 : প্রকাশিত হলো মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল, পাশের হার ৮৬.৩১ শতাংশ, এক নজরে দেখুন প্রথম দশের মেধা তালিকা

শেয়ার করুন

আজ বৃহস্পতিবার ২ মে প্রকাশিত হল ২০২৪-এর মাধ্যমিক ফলাফল। এ বার ৮০ দিনের মাথায় ফল প্রকাশ করল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। চলতি বছর লোকসভা নির্বাচনের কারণে মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হয়েছিল ২ ফেব্রুয়ারি। শেষ হয় ১২ ফেব্রুয়ারি। পরীক্ষায় নাম নথিভুক্ত করেছিল ৯,২৩,৬৩৬ জন। সাংবাদিক সম্মেলন থেকে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছেন, মোট ৯,১০,৫৯৮ জন পরীক্ষা দিয়েছে, এর মধ্যে ৪,০৩,৯০০ ছাত্র এবং ৫,০৮,৬৯৮ ছাত্রী।

চলতি বছরের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে ৭,৬৫,২৫২ জন। এ বছরের পরীক্ষায় ৭টি কম্পালসরি বিষয় এবং ৪৭টি ঐচ্ছিক বিষয় ছিল। পাশের হার বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৮৬.৩১ শতাংশ। ২০২৩-এ এই হার ছিল ৮৬.১৫ শতাংশ। প্রথম দশে রয়েছে ৫৭ জন পরীক্ষার্থী।

Advertisement

এক নজরে প্রথম দশের মেধা তালিকা

প্রথম : চন্দ্রচূড় সেন। স্কুলের নাম: রামভোলা হাইস্কুল, জেলা: কোচবিহার। প্রাপ্ত নম্বর: ৬৯৩ (৯৯ শতাংশ)।

দ্বিতীয় :  সাম্যপ্রিয় গুরু। স্কুলের নাম: পুরুলিয়া জেলা স্কুল, জেলা পুরুলিয়া। প্রাপ্ত নম্বর: ৬৯২ ( ৯৮.৯৬ শতাংশ)।

তৃতীয় : এখানে জায়গা করে নিয়েছে ৩ জন পরীক্ষার্থী।

দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট হাইস্কুলের ছাত্র উদয়ন প্রসাদ,

বীরভূমের নিউ ইন্টিগ্রেটেড গভর্নমেন্ট হাইস্কুলের ছাত্রী পুষ্পিতা বাঁশুরি 

দক্ষিণ ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ বিদ্যালয়ের ছাত্র নৈর্ঋতরঞ্জন পাল

সকলের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১।

চতুর্থ : স্থানে জায়গা করে নিয়েছে হুগলির কামারপুকুরের রামকৃষ্ণ মিশন মাল্টিপারপস স্কুলের ছাত্র তপোজ্যোতি মণ্ডল। প্রাপ্ত নম্বর (৯৮. ৫৭ শতাংশ)।

পঞ্চম : স্থানে জায়গা করে নিয়েছে পূর্ব বর্ধমানের পারুলডাঙ্গা নসরতপুর হাইস্কুলের ছাত্র অর্ঘ্যদীপ বসাক। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯ (৯৮.৪৩ শতাংশ)।

ষষ্ঠ : স্থানে রয়েছে চার জন পরীক্ষার্থী। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট হাইস্কুলের ছাত্র কৃশানু সাহা

মালদহের মোজামপুর হাইস্কুলের ছাত্র মহম্মদ শাহাবুদ্দিন আলি।

পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর কলেজিয়েট স্কুলের ছাত্র কৌস্তভ সাহু।

দক্ষিণ ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ বিদ্যালয়ের ছাত্রী অলিভ গায়েন

সকলের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮ (৯৮.২৯ শতাংশ)।

সপ্তম :  স্থানে রয়েছে সাত জন পরীক্ষার্থী। দক্ষিণ দিনাজপুরের তিন জন পরীক্ষার্থী।

বালুরঘাট গার্লস হাইস্কুলের আবৃত্তি ঘটক এবং অর্পিতা ঘোষ, বালুরঘাট হাইস্কুলের সাত্বত দে পেয়েছে ৬৮৭ (৯৮.১৭ শতাংশ)। 

বীরভূমের সরোজিনী দেবী সরস্বতী শিশু মন্দিরের ছাত্র আরত্রীক সৌ,

পূর্ব মেদিনীপুরের জ্ঞানদীপ বিদ্যাপীঠ হাইস্কুলের ছাত্র সুপম কুমার রায়,

বিবেকানন্দ আশ্রম শিক্ষায়তনের ছাত্র কৌস্তভ মাল,

দক্ষিণ ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়ের ছাত্র আলেখ্য মাইতি। এদের সকলের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭ (৯৮.১৭ শতাংশ)। 

অষ্টম :  স্থানে রয়েছে চার জন পরীক্ষার্থী।

পূর্ব বর্ধমানের বর্ধমান বিদ্যার্থী ভবন গার্লস হাইস্কুলের ছাত্রী ইন্দ্রাণী চক্রবর্তী।

বর্ধমান মিউনিসিপ্যাল হাইস্কুলের ছাত্র দেবজ্যোতি ভট্টাচার্য।

পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর মিশন গার্লস স্কুলের ছাত্রী তনুকা পাল।

নদিয়ার কৃষ্ণনগর কলেজিয়েট স্কুলের ছাত্র হৃদি মল্লিক। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬ (৯৮ শতাংশ)।

নবম : স্থানে রয়েছে সাত জন পরীক্ষার্থী। পূর্ব মেদিনীপুরের রামকৃষ্ণ শিক্ষামন্দির হাইস্কুলের সায়ক শাসমল।

সাগর জানা, বিবেকানন্দ মিশন আশ্রম শিক্ষায়তনের ছাত্র সাগ্নিক ঘটক।

নদিয়ার চাকদহ রামলাল অ্যাকাডেমির ছাত্র জিষ্ণু দাস। দক্ষিণ ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র ঋতব্রত নাথ, ঋত্বিক দত্ত।

সারদা বিদ্যাপীঠ হাইস্কুলের ছাত্র সায়নদীপ মান্না।

শ্যামপুর হাইস্কুলের ছাত্র অরণ্যদেব বর্মন

এদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৫ (৯৭.৮৬ শতাংশ)।

দশম :  স্থানে রয়েছে ১৫ জন পরীক্ষার্থী।

উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ গার্লস হাইস্কুলের ছাত্রী ভূমি সরকার।

মালদহের মোজামপুর হাইস্কুলের ছাত্র বিশাল মণ্ডল

বাকুঁড়ার বাঁকুড়া জেলা স্কুলের ছাত্র সৌভিক দত্ত

পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া কাশিরামদাস ইনস্টিটিউটের ছাত্র অনীশ কোনার।

পূর্ব বর্ধমানেরর পারুলডাঙ্গা নসরতপুর হাইস্কুলের ছাত্র অর্ণব বিশ্বাস।

পূর্ব বর্ধমানের বর্ধমান বিদ্যার্থী ভবন গার্লস হাইস্কুলের ছাত্রী সম্পূর্ণা নাথ।

হুগলির ইএলআইটি কো-এডুকেশন স্কুলের ছাত্র নীলাঙ্কন মণ্ডল। বাঁকুড়ার তালডাংরা ফুলমতি হাইস্কুলের ছাত্রী সৌমিক খান।

গড় রায়পুর হাইস্কুলের ছাত্র সৌমদীপ মণ্ডল।

পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর শ্রীরামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যাভবনের ছাত্র অগ্নিভ পাত্র।

পূর্ব মেদিনীপুরের কন্টাই মডেল ইনস্টিটিউশনের ছাত্র সম্পাদ পারিয়া, ঋতম দাস।

দক্ষিণ ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের শুভ্রকান্তি জানা।

সারদা বিদ্যাপীঠ হাইস্কুলের ইশান বিশ্বাস।

এদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৪ (৯৭.৭১ শতাংশ)।


শেয়ার করুন

সম্পর্কিত নিবন্ধ