জেলা 

কমিশনের ‘নজরবন্দী‘ অনুব্রত স্বমহিমায় ভোট পরিচালনা করলেন ! কীভাবে জানতে হলে ? ক্লিক করুন

শেয়ার করুন
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

বাংলার জনরব ডেস্ক : ভোটের দিন যাতে তিনি দাদাগিরি না করতে পারেন সেই লক্ষ্যেই বিরোধীরা তাঁকে নজরবন্দী করার আবেদন করেছিল কমিশনের কাছে । কমিশনও বিরোধীদের দাবি মেনে রবিবার সন্ধ্যা থেকেই তাঁকে নজরবন্দী করে । কিন্ত তিনি তো  বীরভূমের বীর সুতরাং নির্বাচন হবে আর অনুব্রত চুপচাপ থাকবেন এটা বিশ্বাসযোগ্য ।

তাই দেখা গেল নজরবন্দী থেকেই তিনি সমগ্র বীরভূম জেলার ভোটকে পরিচালনা করলেন নীরবে-সরবে । সোমবার সকালে আলো ফুটতেই বীরভূমের বোলপুর, দুবরাজপুর, নানুর, সদাইপুর একের পর এক হিংসার খবর আসতে শুরু করে। আর এরই মাঝে খবরে উঠে আসতে থাকেন বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল।

Advertisement

এদিন সকাল বেলায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফোন করেন অনুব্রত মণ্ডলকে । জানা গিয়েছে,স্নেহের ‘কেষ্ট’কে মাথা ঠাণ্ডা রাখার পারমর্শ দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

‘দুবরাজপুরে হিংসা ছড়ানোর খবর জেলা সভাপতির কাছে পৌঁছতেই কড়া ভাষাতেই ফোনে নির্দেশ দেন অনুব্রত। যে অনুব্রত মণ্ডলের ব্যক্তিগত ফোন কেড়ে নিয়েছে কমিশন। তারপরও তিনি আজ গোটা দিনই ফোন করতে দেখা যায় অনুব্রত মণ্ডলকে।

এদিন অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে প্রিসাইডিং অইফিসারকে হুমকি দেওয়ার। ফোনেই তিনি এমন হুমকি দিয়েছেন । তাঁকে তাড়াতাড়ি হাত চালিয়ে ভোট করার নির্দেশ দেন তিনি।

এদিন গোটা বীরভূমের একাধিক হিংসার ঘটনার ছবি উঠে এলেও অনুব্রত মণ্ডল দাবি করেন ভোট শান্তিপূর্ণ হয়েছে। শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় বাহিনীকে পক্ষপাতদুষ্ট বলে দাবি করেছেন অনুব্রত।


শেয়ার করুন
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

সম্পর্কিত নিবন্ধ

Leave a Comment

eighteen − twelve =