জেলা 

টর্নেডোয় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন ও প্রশাসনিক বৈঠক

শেয়ার করুন
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

বিশেষ প্রতিবেদন,সন্দেশখালি ও বসিরহাট : রাজ্যের উপকুলীয় এলাকায় কয়েকদিন আগে ঘুর্নিঝড় টর্নেডোর দাপটে সন্দেশখালি, হিঙ্গলগঞ্জ সহ উপকুলবর্তী অঞ্চল দুই শতাধিক বাড়ি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। রাজ্য সরকারের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে ২৩ শে আগষ্ট বনমন্ত্রী শ্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল ঘুর্নিঝড় টর্নেডোর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথাবার্তা ও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে দেখা গিয়েছিল।

উল্লেখ্য শনিবার উঃ চব্বিশ পরগনা জেলার উপকুলীয় ক্ষতিগ্ৰস্ত এলাকা পরিদর্শন ও বসিরহাটে প্রশাসনিক বৈঠকে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।যেকোন পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে রাজ্য সরকার সবসময় প্রস্তুত আছে বলে জানায় বনমন্ত্রী শ্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। রাজ্য সরকারের সেচ দপ্তরের নবনির্বাচিত মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক বলেন এলাকার মানুষের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে এবং প্রশাসনের আধিকারিকরা তথ্য সংগ্রহ করেছে যা উচ্চ স্তরে পৌঁছে দেওয়া হবে। তিনি বলেন এই অঞ্চলের সার্বিক পরিস্থিতির উপর সদা নজর থাকে প্রশাসনের।

Advertisement

প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন সেচ দপ্তরের প্রধান সচিব প্রভাত মিশ্র, জেলাশাসক শ্রী শরদ কুমার দ্বিবেদী,চিফ এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার সুব্রত চ্যাটার্জি, আধিকারিক সুমন্ত,জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ নারায়ন গোস্বামী,বন ও ভূমি স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ একেএম ফারহাদ, বিধায়ক সুকুমার মাহাতো,ডাঃ সপ্তর্ষী ব্যানার্জী, দেবেশ মন্ডল,শেখ সাজাহান, অতিরিক্ত জেলাশাসক শ্রী ইন্দ্রনীল ভট্টাচার্য, বসিরহাট পুরসভার চেয়ারম্যান অদিতি মিত্র,সহ মহাকুমা শাসক,বিডিও সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

সরকারি প্রতিনিধি দলটি বাঁধ পরিদর্শন ও প্রশাসনিক বৈঠকের পাশাপাশি বসিরহাট শ্মশান ঘাট পরিদর্শন করে সমস্ত রকমের বন্দোবস্ত করা হবে বলে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।


শেয়ার করুন
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

সম্পর্কিত নিবন্ধ