জেলা 

পঞ্চায়েত স্তরে কাজের গতি বাড়াতে দু-দিনের কর্মশালা বারাসাত রবীন্দ্র ভবনে

শেয়ার করুন

বিশেষ প্রতিবেদন, বারাসাত : ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ যত বেশি সম্ভব, কাজের অগ্ৰগতি ততই নিম্ন স্তর পর্যন্ত পৌঁছে যাবে। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের জনকল্যাণকামী মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায় গ্ৰামীন এলাকায় সঠিক উন্নয়ন তখনই সম্ভব যখন জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনিক আধিকারিকদের তৎপরতা থাকবে তুঙ্গে। বলাবাহুল্য পঞ্চদশ অর্থবছরের বাজেট বাস্তবায়নে ।

উঃ চব্বিশ পরগনা জেলা প্রশাসনের পঞ্চায়েত ও গ্ৰামোন্নয়ন দপ্তরের উদ্যোগে ডিপিআরডিও (DPRDO) পরিচালনায় বৃহস্পতি ও শুক্রবার দুইদিন ব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয় বারাসাত রবীন্দ্র ভবনে।উক্ত কর্মশালায় ত্রিস্তর পঞ্চায়েতের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ও আধিকারিকদের অত্যন্ত সুন্দর পরিবেশে খুঁটিনাটি বিষয় হাতে কলমে উপস্থাপন করা হয়। উক্ত কর্মশালায় অতিরিক্ত জেলাশাসক শ্রী ইন্দ্রনীল ভট্টাচার্য বলেন, আধিকারিক ও জনপ্রতিনিধিদের পঞ্চদশ অর্থবছরের বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

Advertisement

তিনি আরও বলেন সরকারি প্রকল্পগুলো যথাযত রুপায়নে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি স্থাপন করা। জেলা পরিষদের বন ও ভূমি স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ একেএম ফারহাদ বলেন, এই জাতীয় কর্মশালা রাজ্যের মানবিক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে সম্ভব।

সমাজের সর্বস্তরের উন্নয়নের লক্ষ্যে রাজ্য সরকারের পঞ্চায়েত ও গ্ৰামোন্নয়ন দপ্তরের কাজকে ত্বরান্বিত করতে ত্রিস্তর পঞ্চায়েত স্তরের জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনিক আধিকারিকদের দুই দিনের কর্মশালা সুন্দর ভাবে সম্পন্ন হলো। তিনি বলেন, বাংলায় যে উন্নয়নের জোয়ার বইছে তা আগামী দিনগুলোতে পুরো দেশের মানুষের প্রয়োজনে মমতা ব্যানার্জি কে দরকার।

উক্ত কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সভাধিপতি বীণা মন্ডল, জেলা পরিকল্পনা আধিকারিক শারদ দূতি, কর্মাধ্যক্ষ জ্যোতি চক্রবর্তী,সহ বিডিও, কর্মাধ্যক্ষ, সভাপতি, সহসভাপতি, প্রধান, উপপ্রধান সহ অন্যান্যরা।


শেয়ার করুন

সম্পর্কিত নিবন্ধ