রমজানের খুশি আমিও ভাগ করে নিলাম / সজল রায়চৌধুরী
*রমজানের খুশি আমিও ভাগ করে নিলাম*
সজল রায়চৌধুরী
আজ রমজানের শুরু ।
এটি হিজরি বর্ষের নবম মাস।
চান্দ্র বছর হওয়ায় সৌর বছরের থেকে এই বছরের দিন সংখ্যা ১১ দিন কম।এ জন্য রমযান মাসটি এক এক ঋতুতে পড়ে।
এই মাসটিকে মহিমান্বিত বলে গণ্য করা হয়।কারণ কোনো এক রমজান মাসের রাত্রে ইসলামী বিশ্বাস অনুযায়ী কোরআন -এর দৈবী বাণী প্রথম অবতীর্ণ হয়।
এই মাসে সারাদিন নির্জলা উপবাসের পর সূর্যাস্ত হলে ইফতার করা হয়। আবার সূর্যোদয়ের আগে শেষরাতে সেহরি খাওয়ার পর সারাদিন
সিয়াম বা রোজা পালন।
সব ধর্মেই উপবাসের বিধান রয়েছে।ইসলামে রমজান মাসকে সংযম ও আত্মশুদ্ধির মাস হিসেবে পালন করার নির্দেশ আছে।
রমজান শেষ হলে ইদ।
ইদুল ফিতর বা দানের উৎসব।সম্পন্ন মুসলমানদের সঞ্চয়ের এক অংশ জাকাত হিসেবে নানা সৎকাজে দান করা কর্তব্য।
রোজা ও জাকাত ইসলামের পঞ্চ স্তম্ভের দুটি স্তম্ভ ।
রমজান শুর থেকেই প্রতীক্ষার শুরু। ইফতার, সেহরির আহার এবং ইদের জামা কাপড় কেনাকাটার ব্যস্ততা এক মাস ধরেই চোখে পড়ে।
অবস্থাপন্নরা উমরা পালনের জন্য ভ্রমণ কোম্পানির শরণাপন্ন হন।
ছোটো খাটো ভ্রমণ, আত্মীয় সমাগমের ব্যবস্থা হয়।
প্রবাসী ও পরিযায়ীদের মন ঘরে ফেরা র জন্য উতলা হয়।
এভাবেই ভরে ওঠে মাহে রমজান।
আমারও খুশি খুশি লাগছে।
➖➖