মানুষের জন্য কাজ করাই জনপ্রতিনিধির একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত, একেএম ফারহাদ
বিশেষ প্রতিবেদন, বিধাননগর : অনুষ্ঠান প্রিয় বাঙালির কাছে যেকোনো সম্প্রদায়ের অনুষ্ঠান অন্য মাত্রা পেয়ে থাকে জাত পাতের ঊর্ধ্বে উঠে। বাঙালি সর্বশ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপূজা শেষ হওয়ার পরে পরেই শ্যামাপূজা ও ভাতৃদ্বিতীয়ায় বাঙালি যখন আবেগ আপ্লুত ঠিক সেই রকম মুহূর্তে কিছু সময়ের ছুটির বিরতি নিয়ে কর্মের দিকে ধাবিত হবে বাঙালি সমাজ। বৃহস্পতিবার মহাসারম্বরে বাঙালি সামাজিকতায় ভাইফোঁটার ছোঁয়ায় উদ্ভাসিত হচ্ছে বাঙালি পরিবারগুলো। সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস সভানেত্রী তথা বাংলার জনদরদি মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেখানো পথেই অনুসরণ করে বিজয়ার উৎসব পালন করছে তৃণমূল কংগ্রেস দল। পরবর্তীতে শ্যামাপূজা ও ভাইফোঁটা য় মেতে উঠেছে বাঙালি মন। এরই মধ্যে জনপ্রতিনিধিরা নেমে পড়েছে কালী প্রতিমা গুলো বিসর্জন থেকে শুরু করে ভাইফোঁটার অনুষ্ঠান নিয়ে।
উল্লেখ্য তৃণমূল কংগ্রেস সভানেত্রী মমতা ব্যানার্জি ও সর্বভারত সাধারণ সম্পাদক তথা বাংলার যুব সমাজের নয়নের মণি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূল কংগ্রেস গুরুত্বপূর্ণ নেতৃত্ব সুব্রত বক্স ও ফিরহাদ হাকিমদের দেখানো পথেই দায়িত্বশীল জনপ্রতিনিধি হিসেবে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল সম্প্রদায়ের অনুষ্ঠানে নিজের উজ্জ্বল উপস্থিতি বজায় রেখে সুষ্ঠুভাবে কাজ পরিচালনা করতে দেখা যায় উঃ চব্বিশ পরগনা জেলা পরিষদের বন ও ভূমি স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ তথা বিশিষ্ট সমাজকর্মী একেএম ফারহাদ।
বলাবাহুল্য উঃ চব্বিশ পরগনা জেলার শ্যামাপূজা বিশেষভাবে আকর্ষণ কাড়ে রাজ্যবাসীর কাছে। বৃহস্পতিবার রাতে প্রতিমা বিসর্জন স্থানগুলিতে উপস্থিত হয়ে সব রকমের তদারকি করার পাশাপাশি আধিকারিক ও জনপ্রতিনিদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করছে উঃ চব্বিশ পরগনা জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ তথা বিশিষ্ট সমাজসেবী একেএম ফারহাদ। উক্ত দিনে সন্ধ্যায় হাড়োয়া বিধানসভা এলাকার গলাসিয়া বির্সজন ঘাটে উপস্থিত হয়ে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শ্রী প্রবীর কর,আইসি রাজারহাট শেখ জামাল হোসেন,সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক ঋষিকা দাসের সঙ্গে যোগাযোগ করে সমস্ত রকমের ব্যবস্থা খতিয়ে দেখেন একেএম ফারহাদ। প্রতিমা বিসর্জন স্থানগুলিতে এলাকার সাধারণ জনপ্রতিনিধি শ্যামসুন্দর ঘোষ, স্বপন কর্মকার,তারক দাস, শর্মিষ্ঠা ঘোষেরা খুশি জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনিক আধিকারিকদের তৎপরতা দেখে।