আর বি ডায়াগনস্টিক হল এমন একটি জায়গা যেখানে রোগীর স্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়
সেখ আবদুল আজিম : ভারতের পূর্বাঞ্চলে মানসম্পন্ন চিকিৎসা সেবা প্রদানকারীর অস্তিত্ব না থাকার কারণে আর বি ডায়াগনস্টিক চালু করা হয়েছিল। সর্বোত্তম শ্রেণীর পরিষেবা প্রদানের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে, সবচেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে সঠিক প্রতিবেদন আরবি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে, লেক টাউনে একটি শাখা নিয়ে, আরবি ডায়াগনস্টিক প্যাথলজি, রেডিওলজি, ইমেজিং বা শহরের সেরা কিছু ডাক্তারদের সহায়তার জন্য ব্যতিক্রমী পরিষেবা প্রদানের জন্য সচেষ্ট।
ডিজিটাল রেডিওলজি ব্যবহারও এমন কিছু যা আমরা পূর্ব ভারতে প্রবর্তন করেছি এবং বাকিরা এটি অনুসরণ করেছে। এটি অপেক্ষার সময় কমিয়েছে এবং রোগীদের দ্রুত পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করেছে। এক্সরে, সিটি, এমআরআই ছবি আধা ঘন্টার মধ্যে পাওয়া যায়। তারা তাদের পুনরুদ্ধারের পথ বোঝার জন্য তাদের ৫ বছরের চিকিৎসা ইতিহাস দেখতে সাহায্য করার ক্ষেত্রেও অগ্রগামী। তারা এটা বলতেও গর্ববোধ করছে যে, কোভিডের সময় আরবি এর কোনো রেট বাড়ায়নি। বরং আমরাই আমাদের সিটি স্ক্যানের হার কমানোর একমাত্র কেন্দ্র ছিলাম। তারা মহামারী চলাকালীন সংকট মোকাবেলায় যতটা সম্ভব ইনপুট দেওয়ার জন্য আমাদের যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিল।
শ্রী অভিনয় গোয়েঙ্কা (পরিচালক আরবি ডায়াগনস্টিক) বলেন, “আজ কলকাতা, হাওড়া, নেপাল জুড়ে মোট ১২টি শাখা ছড়িয়ে রয়েছে এবং ১৩তম শাখা দেশপ্রিয় পার্কে ৭ মে জয় শহরের দরজা খুলে দিয়ে, আমরা কেবল অর্থনৈতিক নয় এছাড়াও নির্ভরযোগ্য, প্রম্পট এবং সঠিক। আমাদের কাছে বিশ্বব্যাপী উপলব্ধ কিছু সেরা সরঞ্জাম রয়েছে যা আমাদের বিশ্বব্যাপী মান মান বজায় রাখতে সহায়তা করে। শ্রী দীপক আগারওয়াল বলেন, “কাস্টমাইজড প্যাকেজগুলির ক্ষেত্রে আমাদের কাছে অফার করার জন্য অনেক কিছু আছে এবং আমাদের শক্তিগুলির মধ্যে একটি হল হোম সংগ্রহ, যার মধ্যে সমস্ত প্যাথলজি পরীক্ষা রয়েছে, সাথে কয়েকটি রেডিওলজি পরীক্ষা যেমন পোর্টেবল এক্সরে, ইসিজি, হোল্টার, ২৪ ঘন্টা বিপি মনিটরিং”।
শ্রী গোপাল আগারওয়াল বলেন,”কোভিডের সময় তারা দৈনিক ভিত্তিতে ৩০০০টি রিপোর্ট, ৭০০০টি রক্তের নমুনা সংগ্রহ করেছে, ৫০০টি সিটি স্ক্যান করেছে এবং ১১০০টি বাড়িতে সংগ্রহ করেছে। তাদের নতুন রেটগুলির সাথে, অন্যান্য অফলাইন ব্র্যান্ডের তুলনায় এগুলি কেবলমাত্র সবচেয়ে লাভজনক নয়, তবে অনলাইন জায়ান্টগুলির সাথে তুলনা করলেও”।
