Loksova Election 2024 | Banglar Janarob https://banglarjanarob.com নিরপেক্ষ নয়, ন্যায় ও সত্যের পক্ষে Fri, 29 Mar 2024 13:15:57 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.5.3 https://banglarjanarob.com/wp-content/uploads/2018/04/cropped-Head4-1-32x32.jpg Loksova Election 2024 | Banglar Janarob https://banglarjanarob.com 32 32 Nawshad Siddiqui vs Abhishek Banerjee :নওশাদ সিদ্দিকী ডায়মন্ড হারবারের বিদায়ী সাংসদকে প্রাক্তন সাংসদ করবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন! কতটা বাস্তব ?কতটা প্রচার? জানতে হলে পড়ুন https://banglarjanarob.com/78193 Fri, 29 Mar 2024 13:15:57 +0000 https://banglarjanarob.com/?p=78193 সেখ ইবাদুল ইসলাম: ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর বিরুদ্ধে ভোটে দাঁড়াতে রাজি আছেন নওশাদ সিদ্দিকী। আজ কলকাতার একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেছেন আমার সম্পূর্ণ ইচ্ছা রয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার। দল অনুমোদন দিলেই আমি প্রার্থী হয়ে যাব। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে অনুমোদন কবে দেবে দিন তো চলে যাচ্ছে! সাধারণ মানুষের মধ্যে এমনভাবে নওশাদ সিদ্দিকী আগ্রহ তৈরি করেছেন যে সবাই জিজ্ঞাসা করতে শুরু করছে নওশাদ কি সত্যিই দাঁড়াবেন অভিষেকের বিরুদ্ধে? কিন্তু যত দিন যাচ্ছে ততই মানুষের মধ্যে সন্দেহ দানা বাঁধছে। কেন দেরি হচ্ছে…

The post Nawshad Siddiqui vs Abhishek Banerjee :নওশাদ সিদ্দিকী ডায়মন্ড হারবারের বিদায়ী সাংসদকে প্রাক্তন সাংসদ করবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন! কতটা বাস্তব ?কতটা প্রচার? জানতে হলে পড়ুন first appeared on Banglar Janarob.]]>
সেখ ইবাদুল ইসলাম: ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর বিরুদ্ধে ভোটে দাঁড়াতে রাজি আছেন নওশাদ সিদ্দিকী। আজ কলকাতার একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেছেন আমার সম্পূর্ণ ইচ্ছা রয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার। দল অনুমোদন দিলেই আমি প্রার্থী হয়ে যাব। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে অনুমোদন কবে দেবে দিন তো চলে যাচ্ছে! সাধারণ মানুষের মধ্যে এমনভাবে নওশাদ সিদ্দিকী আগ্রহ তৈরি করেছেন যে সবাই জিজ্ঞাসা করতে শুরু করছে নওশাদ কি সত্যিই দাঁড়াবেন অভিষেকের বিরুদ্ধে?

কিন্তু যত দিন যাচ্ছে ততই মানুষের মধ্যে সন্দেহ দানা বাঁধছে। কেন দেরি হচ্ছে এই প্রশ্নের উত্তরে নওশাদ সিদ্দিকী সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, দু একদিনের মধ্যে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। নওশাদ সিদ্দিকীর দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছেন তিনি অভিষেকের বিরুদ্ধে ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্রে ভোটে দাঁড়াবেন।

সূত্রের খবর ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্ট এর প্রথম তালিকাতেই নওশাদের নাম থাকার কথা ছিল। কিন্তু দলের প্রথম সারির নেতারা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে নওশাদকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে নিষেধ করেছেন। ওই সকল নেতাদের দাবি নওশাদ যদি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এলাকায় আটকে যান তাহলে সারা রাজ্যজুড়ে প্রচার করবে কে? এটা বাস্তব সত্য ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্টের একমাত্র নেতা হলেন নওশাদ সিদ্দিকী। নওশাদ সিদ্দিকীর মুখ না দেখালে জনসমাগম হবে না মানুষের কাছে ভোটও সেই অর্থে পাওয়া যাবে না। সুতরাং লোকসভা নির্বাচনে আই এস এফ এর পক্ষ থেকে যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন অন্যান্য কেন্দ্রে তাদের প্রচার কে করবে এটাই এখন কোটি টাকার প্রশ্ন?

সেজন্যেই নওশাদ সিদ্দিকীকে ভোটে প্রার্থী হওয়ার এখনো পর্যন্ত অনুমোদন দেয়নি দল বলে জানা গেছে। কিন্তু আইএসএফ সূত্রে আমরা যাই জানি না কেন বাস্তব সত্য হচ্ছে নওশাদ সিদ্দিকী এখনো ডায়মন্ড হারবার এলাকায় জরিপ করছেন আদৌ তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে কি অভিষেককে হারাতে পারবেন? মুখে যা বলছেন বাস্তবে ততটা তিনি করতে পারবেন বলে আমাদের মনে হচ্ছে না! কারণ ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্টের সেই অর্থে সংগঠন ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে নেই বললেই চলে! নওশাদ কে জিততে হবে বা নওশাদকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে শুধুমাত্র পীরজাদা তকমা লাগিয়ে! সেই তকমা কতটা কাজে লাগবে ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে সেটাই এখন ভাবার বিষয়।!

আমাদের মত যারা রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বিভিন্ন তথ্য নিয়ে আলোচনা সমালোচনা করে থাকি তাদের মতে নওশাদ সিদ্দিকী ভোটে দাঁড়ালেও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় হেরে যাবেন এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়। কারন মেটিয়াবুরুজ, মহেশতলা, সাতগাছিয়া, বিষ্ণুপুর, ফলতা, বজ বজ ডায়মন্ড হারবার এই সাতটি বিধানসভা নিয়ে ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্র। এরমধ্যে মেটিয়াবুরুজ মহেশতলা বিষ্ণুপুর ফলতা ও ডায়মন্ড হারবার বিধানসভার কেন্দ্রে সংখ্যালঘু জনসমর্থন খুব ভালো রয়েছে এবং ফুরফুরা শরীফের প্রভাব এখানে যথেষ্ট রয়েছে। তাই এর উপরে ভিত্তি করে কিছু গণমাধ্যম এবং কিছু ইউটিউব চ্যানেলের কর্তা যেভাবে বলে চলেছেন নওশাদ ভোটে দাঁড়ালে অভিষেক হেরে যাবে সেটা বাস্তবসম্মত নয়। কারণ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর যে সাংগঠনিক ক্ষমতা অন্তত ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে আছে তাতে তীব্র লড়াই হলেও কয়েক হাজার ভোটের ব্যবধানেও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ডায়মন্ডহারবার জিতে নেবেন এ নিয়ে কোন সন্দেহ নেই।

The post Nawshad Siddiqui vs Abhishek Banerjee :নওশাদ সিদ্দিকী ডায়মন্ড হারবারের বিদায়ী সাংসদকে প্রাক্তন সাংসদ করবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন! কতটা বাস্তব ?কতটা প্রচার? জানতে হলে পড়ুন first appeared on Banglar Janarob.]]>
Loksova Election 2024 : আবু তাহের বনাম মোহাম্মদ সেলিম মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে এগিয়ে কে? https://banglarjanarob.com/78094 Tue, 26 Mar 2024 09:25:20 +0000 https://banglarjanarob.com/?p=78094 সেখ ইবাদুল ইসলাম  : মুর্শিদাবাদ জেলার মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এই কেন্দ্রটি বরাবরই বাম দুর্গ বলে পরিচিত ছিল। এক দুবার কংগ্রেস প্রার্থী মান্নান হোসেন জয়ী হলেও কিন্তু বেশিরভাগ সময়েই এই কেন্দ্র থেকে বামেরা এই জয়যুক্ত হয়েছে। সিপিএমের গড় হিসাবে পরিচিত এই লোকসভা কেন্দ্রটি ২০১৪ এর লোকসভা নির্বাচনেও সিপিএম প্রার্থী জয়ী হয়েছিল। কিন্তু ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রটি হাতছাড়া হয়ে যায় বামেদের। এই কেন্দ্র থেকে নির্দল প্রার্থী হিসাবে কয়েকবার সংসদে নির্বাচিত হয়েছিলেন পশ্চিমবাংলার সংখ্যালঘু সমাজের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব সৈয়দ বদরুদ্দোজা। তারপর আবু তালেব চৌধুরী, তারপরে কাজেম আলী…

The post Loksova Election 2024 : আবু তাহের বনাম মোহাম্মদ সেলিম মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে এগিয়ে কে? first appeared on Banglar Janarob.]]>
সেখ ইবাদুল ইসলাম  : মুর্শিদাবাদ জেলার মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এই কেন্দ্রটি বরাবরই বাম দুর্গ বলে পরিচিত ছিল। এক দুবার কংগ্রেস প্রার্থী মান্নান হোসেন জয়ী হলেও কিন্তু বেশিরভাগ সময়েই এই কেন্দ্র থেকে বামেরা এই জয়যুক্ত হয়েছে। সিপিএমের গড় হিসাবে পরিচিত এই লোকসভা কেন্দ্রটি ২০১৪ এর লোকসভা নির্বাচনেও সিপিএম প্রার্থী জয়ী হয়েছিল। কিন্তু ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রটি হাতছাড়া হয়ে যায় বামেদের।

এই কেন্দ্র থেকে নির্দল প্রার্থী হিসাবে কয়েকবার সংসদে নির্বাচিত হয়েছিলেন পশ্চিমবাংলার সংখ্যালঘু সমাজের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব সৈয়দ বদরুদ্দোজা। তারপর আবু তালেব চৌধুরী, তারপরে কাজেম আলী মির্জা, এরপর থেকে সৈয়দ মাসুদ আল হাসান, মইনুল হাসান, মান্নান হোসেন ও বদরুদ্দোজা খান এবং বর্তমান বিদায়ী সাংসদ আবু তাহের খান। সময়ের বিচারে বেশ কয়েক বছর ধরে একটানা এই এলাকা থেকে বামপন্থী প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচন মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের ভোটারদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন বলে পরিগণিত হয়েছে।

এই লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত বিধানসভা কেন্দ্রগুলি হল : ভগবানগোলা, লালগোলা বা মুর্শিদাবাদ, রানীনগর, ডোমকল, জলঙ্গি, হরিহরপাড়া ও করিমপুর। সাতটা বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে ছয়টি বিধানসভা কেন্দ্র মুর্শিদাবাদ জেলায় অবস্থিত একটি বিধানসভা কেন্দ্র করিমপুর নদীয়া জেলায় অবস্থিত। এই লোকসভা কেন্দ্রের প্রায় সবকটি বিধানসভা এলাকাতেই সংখ্যালঘু ও মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। ৮০ শতাংশের বেশি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ভোট। স্বাভাবিকভাবে বাঙালি মুসলিম সমাজের একটা বিরাট দায় এবং দায়িত্ব রয়েছে এই কেন্দ্রের ভোটারদের।

সার্বিকভাবে সমস্যা রয়েছে এলাকার আর্থিক সমস্যার সেভাবে সমাধান হয়নি। বেশিরভাগ এলাকার ছেলেরা অন্য রাজ্যে কাজে যায় কারণ এখানে কাজ নেই। বড় কোন শিল্প হয়নি মুর্শিদাবাদ এলাকায়। সমস্যা অনেক সমাধানের কোন পথ নেই। কেউ কথা রাখেনি মুর্শিদাবাদের মানুষদের কাছে সবাই কথা দিয়েছে কেউ কথা রাখেনি। স্বাধীনতার আটাত্তর বছর পরেও মুর্শিদাবাদে এখনো যে উন্নয়ন চোখে পড়ার কথা ছিল সে উন্নয়নের জোয়ার পৌঁছায়নি। উপরন্ত সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ার কারণে বিএসএফের অত্যাচার এলাকার মানুষের কাছে নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এই প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে মোহাম্মদ সেলিম বনাম আবু তাহের খানের লড়াই কোন জায়গায় গিয়ে দাঁড়ায় সেটাই এখন দেখার বিষয়। তবে ২০১১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর থেকে বামেরা তারা তাদের সংগঠনকে এইসব এলাকায় ঢেলে সাজিয়েছে। কংগ্রেসের সঙ্গে জোট থাকার কারণে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে মোহাম্মদ সেলিম। কারণ পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় আমরা দেখেছি এই এলাকার সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে শাসকদলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে গর্জে উঠতে। ডোমকল, জলঙ্গি, রানীনগর, লালগোলা, ভগবানগোলা, হরিহর পাড়া সর্বত্রই পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রতিরোধ হয়েছে। কিন্তু পুলিশ প্রশাসনকে দিয়ে শাসক দল যেভাবে সাধারণ মানুষকে ভোট দিতে দেওয়া হয়নি তার প্রতিক্রিয়া এবারে নির্বাচনে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

আর আবু তাহের খানকে পুনরায় মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী করার ফলে এলাকার গোষ্ঠী কোন্দল আরও তীব্র। আসলে আবু তাহের খানকে এলাকার তৃণমূল কর্মীদের একটা অংশ খুব একটা ভালো চোখে দেখে না। ফলে এই এলাকার তৃণমূল কর্মীদের অসন্তোষ যদি ভোট বাক্সে কাজে লেগে যায় তাহলে কিন্তু ফলাফল ঘুরে যেতে পারে। মুর্শিদাবাদের ছয়টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে হরিহর পাড়া ডোমকল রাণীনগর জলঙ্গি এই চারটি বিধানসভা এলাকাতে সিপিএম যথেষ্ট শক্তিশালী এবং কংগ্রেস সঙ্গ দিলে সিপিএম প্রার্থী অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠতে পারে। যেহেতু মোহাম্মদ সেলিমের মত হেভি ওয়েট রাজনীতিবিদ এই এলাকায় প্রার্থী হয়েছেন স্বাভাবিকভাবেই জোট ধর্ম অটুট থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে।

অন্যদিকে করিমপুর বিধানসভা কেন্দ্রে লড়াইটা কিভাবে হবে সেটাই এখন দেখার। কারণ এই বিধানসভা কেন্দ্রের ভোট যদি সুষ্ঠুভাবে করাতে পারে সিপিএম দল তাহলে মোহাম্মদ সেলিম অনেকটাই এগিয়ে থাকবেন। সব মিলিয়ে একথা বলা যেতেই পারে, মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের ২০২৪ এর নির্বাচন আর একতরফা হবে না লড়াই হবে সেয়ানে সেয়ানে।

কারণ ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনে আবু তাহের খান জিতে গিয়েছিলেন কংগ্রেস এবং সিপিএমের ভোট কাটাকাটির অংকে এবার যদি সেই ভোট কাটাকাটি অংকটা থেমে যায় তাহলে আবু তাহের খানের দিল্লি যাত্রা আটকে যেতে পারে

The post Loksova Election 2024 : আবু তাহের বনাম মোহাম্মদ সেলিম মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে এগিয়ে কে? first appeared on Banglar Janarob.]]>