CPIM Central Committee | Banglar Janarob https://banglarjanarob.com নিরপেক্ষ নয়, ন্যায় ও সত্যের পক্ষে Tue, 26 Mar 2024 09:25:20 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=5.7.11 https://banglarjanarob.com/wp-content/uploads/2018/04/cropped-Head4-1-32x32.jpg CPIM Central Committee | Banglar Janarob https://banglarjanarob.com 32 32 Loksova Election 2024 : আবু তাহের বনাম মোহাম্মদ সেলিম মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে এগিয়ে কে? https://banglarjanarob.com/78094 Tue, 26 Mar 2024 09:25:20 +0000 https://banglarjanarob.com/?p=78094 সেখ ইবাদুল ইসলাম  : মুর্শিদাবাদ জেলার মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এই কেন্দ্রটি বরাবরই বাম দুর্গ বলে পরিচিত ছিল। এক দুবার কংগ্রেস প্রার্থী মান্নান হোসেন জয়ী হলেও কিন্তু বেশিরভাগ সময়েই এই কেন্দ্র থেকে বামেরা এই জয়যুক্ত হয়েছে। সিপিএমের গড় হিসাবে পরিচিত এই লোকসভা কেন্দ্রটি ২০১৪ এর লোকসভা নির্বাচনেও সিপিএম প্রার্থী জয়ী হয়েছিল। কিন্তু ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রটি হাতছাড়া হয়ে যায় বামেদের। এই কেন্দ্র থেকে নির্দল প্রার্থী হিসাবে কয়েকবার সংসদে নির্বাচিত হয়েছিলেন পশ্চিমবাংলার সংখ্যালঘু সমাজের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব সৈয়দ বদরুদ্দোজা। তারপর আবু তালেব চৌধুরী, তারপরে কাজেম আলী…

The post Loksova Election 2024 : আবু তাহের বনাম মোহাম্মদ সেলিম মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে এগিয়ে কে? first appeared on Banglar Janarob.]]>
সেখ ইবাদুল ইসলাম  : মুর্শিদাবাদ জেলার মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এই কেন্দ্রটি বরাবরই বাম দুর্গ বলে পরিচিত ছিল। এক দুবার কংগ্রেস প্রার্থী মান্নান হোসেন জয়ী হলেও কিন্তু বেশিরভাগ সময়েই এই কেন্দ্র থেকে বামেরা এই জয়যুক্ত হয়েছে। সিপিএমের গড় হিসাবে পরিচিত এই লোকসভা কেন্দ্রটি ২০১৪ এর লোকসভা নির্বাচনেও সিপিএম প্রার্থী জয়ী হয়েছিল। কিন্তু ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রটি হাতছাড়া হয়ে যায় বামেদের।

এই কেন্দ্র থেকে নির্দল প্রার্থী হিসাবে কয়েকবার সংসদে নির্বাচিত হয়েছিলেন পশ্চিমবাংলার সংখ্যালঘু সমাজের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব সৈয়দ বদরুদ্দোজা। তারপর আবু তালেব চৌধুরী, তারপরে কাজেম আলী মির্জা, এরপর থেকে সৈয়দ মাসুদ আল হাসান, মইনুল হাসান, মান্নান হোসেন ও বদরুদ্দোজা খান এবং বর্তমান বিদায়ী সাংসদ আবু তাহের খান। সময়ের বিচারে বেশ কয়েক বছর ধরে একটানা এই এলাকা থেকে বামপন্থী প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচন মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের ভোটারদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন বলে পরিগণিত হয়েছে।

এই লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত বিধানসভা কেন্দ্রগুলি হল : ভগবানগোলা, লালগোলা বা মুর্শিদাবাদ, রানীনগর, ডোমকল, জলঙ্গি, হরিহরপাড়া ও করিমপুর। সাতটা বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে ছয়টি বিধানসভা কেন্দ্র মুর্শিদাবাদ জেলায় অবস্থিত একটি বিধানসভা কেন্দ্র করিমপুর নদীয়া জেলায় অবস্থিত। এই লোকসভা কেন্দ্রের প্রায় সবকটি বিধানসভা এলাকাতেই সংখ্যালঘু ও মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। ৮০ শতাংশের বেশি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ভোট। স্বাভাবিকভাবে বাঙালি মুসলিম সমাজের একটা বিরাট দায় এবং দায়িত্ব রয়েছে এই কেন্দ্রের ভোটারদের।

সার্বিকভাবে সমস্যা রয়েছে এলাকার আর্থিক সমস্যার সেভাবে সমাধান হয়নি। বেশিরভাগ এলাকার ছেলেরা অন্য রাজ্যে কাজে যায় কারণ এখানে কাজ নেই। বড় কোন শিল্প হয়নি মুর্শিদাবাদ এলাকায়। সমস্যা অনেক সমাধানের কোন পথ নেই। কেউ কথা রাখেনি মুর্শিদাবাদের মানুষদের কাছে সবাই কথা দিয়েছে কেউ কথা রাখেনি। স্বাধীনতার আটাত্তর বছর পরেও মুর্শিদাবাদে এখনো যে উন্নয়ন চোখে পড়ার কথা ছিল সে উন্নয়নের জোয়ার পৌঁছায়নি। উপরন্ত সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ার কারণে বিএসএফের অত্যাচার এলাকার মানুষের কাছে নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এই প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে মোহাম্মদ সেলিম বনাম আবু তাহের খানের লড়াই কোন জায়গায় গিয়ে দাঁড়ায় সেটাই এখন দেখার বিষয়। তবে ২০১১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর থেকে বামেরা তারা তাদের সংগঠনকে এইসব এলাকায় ঢেলে সাজিয়েছে। কংগ্রেসের সঙ্গে জোট থাকার কারণে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে মোহাম্মদ সেলিম। কারণ পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় আমরা দেখেছি এই এলাকার সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে শাসকদলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে গর্জে উঠতে। ডোমকল, জলঙ্গি, রানীনগর, লালগোলা, ভগবানগোলা, হরিহর পাড়া সর্বত্রই পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রতিরোধ হয়েছে। কিন্তু পুলিশ প্রশাসনকে দিয়ে শাসক দল যেভাবে সাধারণ মানুষকে ভোট দিতে দেওয়া হয়নি তার প্রতিক্রিয়া এবারে নির্বাচনে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

আর আবু তাহের খানকে পুনরায় মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী করার ফলে এলাকার গোষ্ঠী কোন্দল আরও তীব্র। আসলে আবু তাহের খানকে এলাকার তৃণমূল কর্মীদের একটা অংশ খুব একটা ভালো চোখে দেখে না। ফলে এই এলাকার তৃণমূল কর্মীদের অসন্তোষ যদি ভোট বাক্সে কাজে লেগে যায় তাহলে কিন্তু ফলাফল ঘুরে যেতে পারে। মুর্শিদাবাদের ছয়টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে হরিহর পাড়া ডোমকল রাণীনগর জলঙ্গি এই চারটি বিধানসভা এলাকাতে সিপিএম যথেষ্ট শক্তিশালী এবং কংগ্রেস সঙ্গ দিলে সিপিএম প্রার্থী অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠতে পারে। যেহেতু মোহাম্মদ সেলিমের মত হেভি ওয়েট রাজনীতিবিদ এই এলাকায় প্রার্থী হয়েছেন স্বাভাবিকভাবেই জোট ধর্ম অটুট থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে।

অন্যদিকে করিমপুর বিধানসভা কেন্দ্রে লড়াইটা কিভাবে হবে সেটাই এখন দেখার। কারণ এই বিধানসভা কেন্দ্রের ভোট যদি সুষ্ঠুভাবে করাতে পারে সিপিএম দল তাহলে মোহাম্মদ সেলিম অনেকটাই এগিয়ে থাকবেন। সব মিলিয়ে একথা বলা যেতেই পারে, মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের ২০২৪ এর নির্বাচন আর একতরফা হবে না লড়াই হবে সেয়ানে সেয়ানে।

কারণ ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনে আবু তাহের খান জিতে গিয়েছিলেন কংগ্রেস এবং সিপিএমের ভোট কাটাকাটির অংকে এবার যদি সেই ভোট কাটাকাটি অংকটা থেমে যায় তাহলে আবু তাহের খানের দিল্লি যাত্রা আটকে যেতে পারে

The post Loksova Election 2024 : আবু তাহের বনাম মোহাম্মদ সেলিম মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে এগিয়ে কে? first appeared on Banglar Janarob.]]>
মিডিয়ার প্রচারের বাইরে গ্রামবাংলায় নিরবে বাড়ছে লাল ঝান্ডা, বিজেপি নয় বামপন্থীদের উত্থানই তৃণমূল কংগ্রেসের কাছে সবচেয়ে বেশি আতঙ্কের! https://banglarjanarob.com/62621 Tue, 08 Nov 2022 07:03:59 +0000 https://banglarjanarob.com/?p=62621 বুলবুল চৌধুরি: বাংলায় একটা প্রবাদ আছে তোমারে বধিবে যে নিরবে বাড়িছে সে। বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে নিরবে বাড়ছে বামপন্থীরা, অথচ সংবাদ মাধ্যমে কোন প্রচার নেই। কারণ, একশ্রেণীর সংবাদ মাধ্যম পশ্চিমবাংলার রাজনীতিতে মাত্র দুটি দলের অস্তিত্বকে কল্পনা করে চলেছে। শাসক তৃণমূল কংগ্রেস অন্যদিকে বিরোধী হিসাবে শুধুমাত্র বিজেপি রয়েছে বলে তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে সংবাদ মাধ্যমগুলিতে। কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে বিগত কয়েক মাস ধরে পশ্চিমবাংলার বিভিন্ন জেলাতে বামপন্থীদের সভা সমাবেশে যেভাবে জনসমাগম হচ্ছে তাতে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে বামপন্থীরা নীরবে বাড়ছে। তুলনায় বিজেপি দল তার গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে। প্রতিদিন বিকেলে…

The post মিডিয়ার প্রচারের বাইরে গ্রামবাংলায় নিরবে বাড়ছে লাল ঝান্ডা, বিজেপি নয় বামপন্থীদের উত্থানই তৃণমূল কংগ্রেসের কাছে সবচেয়ে বেশি আতঙ্কের! first appeared on Banglar Janarob.]]>
বুলবুল চৌধুরি: বাংলায় একটা প্রবাদ আছে তোমারে বধিবে যে নিরবে বাড়িছে সে। বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে নিরবে বাড়ছে বামপন্থীরা, অথচ সংবাদ মাধ্যমে কোন প্রচার নেই। কারণ, একশ্রেণীর সংবাদ মাধ্যম পশ্চিমবাংলার রাজনীতিতে মাত্র দুটি দলের অস্তিত্বকে কল্পনা করে চলেছে। শাসক তৃণমূল কংগ্রেস অন্যদিকে বিরোধী হিসাবে শুধুমাত্র বিজেপি রয়েছে বলে তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে সংবাদ মাধ্যমগুলিতে। কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে বিগত কয়েক মাস ধরে পশ্চিমবাংলার বিভিন্ন জেলাতে বামপন্থীদের সভা সমাবেশে যেভাবে জনসমাগম হচ্ছে তাতে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে বামপন্থীরা নীরবে বাড়ছে। তুলনায় বিজেপি দল তার গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে।

প্রতিদিন বিকেলে নিয়ম মত বিরোধী দলনেতা হিসাবে শুভেন্দু অধিকারী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করে নানা কথা বললেও বাস্তবে বাংলার মাটিতে বিজেপির সংগঠন নেই বললেই চলে। কয়েকটি ইউটিউব চ্যানেল এবং সোশ্যাল মাধ্যমে যেভাবে বিজেপিকে তুলে ধরার চেষ্টা করছে তাতে আর যাই হোক বাংলার মাটিতে তেমন কোন অস্তিত্ব এখনো বিজেপির নেই।

সম্প্রতি বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু একটি চিঠিতে দলের সর্বভারতীয় সভাপতিকে জানিয়েছেন যে এই রাজ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরোধিতা করতে গিয়ে আসলে বামপন্থীদেরকে এগিয়ে দেয়া হচ্ছে। অন্যদিকে মুর্শিদাবাদ মালদা এবং উত্তর দিনাজপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে বাড়ছে কংগ্রেস। সম্প্রতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন ব্লকে ব্লকে সভা করতে গিয়ে একের পর এক তৃণমূল কংগ্রেসকে ভাঙিয়ে চলেছেন। অন্যদিকে বীরভূম জেলাতে যেভাবে বামপন্থীরা বেড়ে চলেছে তা নিঃসন্দেহে তৃণমূল কংগ্রেসের কাছে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কলকাতা শহরের পাশে হাওড়া জেলাতে বামপন্থীদের হঠাৎ করে উত্থান চিন্তায় রাখবে শাসকদলকে। আসলে সিপিএম দলের উত্থানের মূল কারণ হলো সম্প্রতি শিক্ষক নিয়োগের যে মামলা হাইকোর্টে হয়েছে এবং যার ফলে এই দুর্নীতির তদন্ত সিবিআই করছে,এর নেপথ্যে রয়েছে সিপিএম দলই। মোহাম্মদ সেলিম সূর্যকান্ত মিশ্র বিমান বসুরা প্রতিদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে অকারনে আক্রমণ না করে যেভাবে দলের সংগঠনকে মজবুত করছে তা থেকে বিজেপিকে শিক্ষা নেওয়া উচিত বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে।

কারণ সিপিএম বুঝতে পারছে, শুধুমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরোধিতা করলেই হবে না একই সঙ্গে তাদের বার্তাকে গ্রামগঞ্জে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। সম্প্রতি পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দকুমারে সমবায় সমিতির নির্বাচনে যেভাবে তৃণমূল কংগ্রেস হেরে গেছে তার নেপথ্যে রয়েছে বামপন্থীদের পরিকল্পনা। বামপন্থীদের কাছে এইভাবে পরাস্ত হওয়ার পর তৃণমূল কংগ্রেসের বিভিন্ন নেতা বিভিন্নভাবে তার ব্যাখ্যা দিলেও আসল কথা হলো গ্রামবাংলায় তৃণমূল নেতারা এই মুহূর্তে অনেকটাই জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এর কারণ একটাই তৃণমূল কংগ্রেস পঞ্চায়েত স্তরে যেসব নেতাকে প্রশ্রয় দিয়েছে কিংবা লালন পালন করেছে তারা প্রত্যক্ষ হোক এবং পরোক্ষভাবেই হোক নানা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে। ফলে যা হবার তাই হচ্ছে সাধারণ মানুষ তৃণমূল কংগ্রেসের পঞ্চায়েত সদস্য থেকে শুরু করে প্রধান পর্যন্ত সবাইকে একপ্রকার চোর বলে ভেবে নিচ্ছে। যেটা দলের পক্ষে খুব ভালো বলে মনে হচ্ছে না।

আর গোদের উপর বিষ ফোঁড়ার মত সিপিএম দলও প্রতিটা জেলাতে ইউনিট খুলে বসেছে যেখানে বলা হচ্ছে যে আপনারা চোর ধরুন জেলে পুরুন এই কর্মসূচির মাধ্যমে প্রতিটা নেতার কর্মকাণ্ড পোস্ট কার্ডের মাধ্যমে লিখে দলীয় দপ্তরে জমা দিতে বলা হয়েছে এবং যেকোনো সাধারণ মানুষ এই ধরনের অভিযোগ করতে পারবে বলে সিপিএমের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে। এর ফলে জনমানষে সিপিএমের জনসমর্থন দিন দিন বাড়ছে, এ নিয়ে কোন সন্দেহ নেই।

একথায় স্পষ্ট করে বলে দেয়া যায় রাজনৈতিক মহলের যেটুকু খবর আমরা জানি এবং ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে বাংলার জনরব যা যা এতদিন ধরে ভবিষ্যৎবাণী করেছে তার প্রেক্ষিতে আমরা বলতেই পারি যদি আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচন সুষ্ঠু এবং অবাধভাবে হয় তাহলে এই রাজ্যের অর্ধেক আসন হেরে যাবে শাসক তৃণমূল দল এ নিয়ে কোন সন্দেহ নেই।

 

The post মিডিয়ার প্রচারের বাইরে গ্রামবাংলায় নিরবে বাড়ছে লাল ঝান্ডা, বিজেপি নয় বামপন্থীদের উত্থানই তৃণমূল কংগ্রেসের কাছে সবচেয়ে বেশি আতঙ্কের! first appeared on Banglar Janarob.]]>
সিপিএমে ডানা ছাঁটা হলো প্রকাশ ও বৃন্দা কারাতের, বাড়তি দায়িত্ব পেলেন রামচন্দ্র https://banglarjanarob.com/57490 Sun, 19 Jun 2022 09:33:36 +0000 https://banglarjanarob.com/?p=57490 বাংলার জনরব ডেস্ক : সিপিএম দলের বেশ খানিকটা পরিবর্তন করা হল। এতদিন ধরে সীতারাম ইয়েচুরি দলের সাধারণ সম্পাদক থাকলেও সংগঠনের স্তর গুলো দেখভাল করতেন প্রকাশ কারাত। এবার প্রকাশ কারাত কে এই দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। পার্টি কংগ্রেসের পর শনিবার ছিল সিপিএম কেন্দ্রীয় কমিটির প্রথম বৈঠক। দু’দিনের বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও প্রথম দিনেই তা শেষ করে দেওয়া হয়। সেনা নিয়োগে ‘অগ্নিপথ’ (Agnipath) প্রকল্প ঘোষণা হতেই দেশজুড়ে বিক্ষোভ চলছে। বিপর্যস্ত রেলপথ। তার উপর করোনার বাড়বাড়ন্ত। তাই বৈঠক হয় অনলাইনে। পিছিয়ে পড়া জনজাতির দায়িত্বে ছিলেন প্রকাশজায়া বৃন্দা। তাঁরও ডানা…

The post সিপিএমে ডানা ছাঁটা হলো প্রকাশ ও বৃন্দা কারাতের, বাড়তি দায়িত্ব পেলেন রামচন্দ্র first appeared on Banglar Janarob.]]>
বাংলার জনরব ডেস্ক : সিপিএম দলের বেশ খানিকটা পরিবর্তন করা হল। এতদিন ধরে সীতারাম ইয়েচুরি দলের সাধারণ সম্পাদক থাকলেও সংগঠনের স্তর গুলো দেখভাল করতেন প্রকাশ কারাত। এবার প্রকাশ কারাত কে এই দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

পার্টি কংগ্রেসের পর শনিবার ছিল সিপিএম কেন্দ্রীয় কমিটির প্রথম বৈঠক। দু’দিনের বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও প্রথম দিনেই তা শেষ করে দেওয়া হয়। সেনা নিয়োগে ‘অগ্নিপথ’ (Agnipath) প্রকল্প ঘোষণা হতেই দেশজুড়ে বিক্ষোভ চলছে। বিপর্যস্ত রেলপথ। তার উপর করোনার বাড়বাড়ন্ত। তাই বৈঠক হয় অনলাইনে।

পিছিয়ে পড়া জনজাতির দায়িত্বে ছিলেন প্রকাশজায়া বৃন্দা। তাঁরও ডানা ছেঁটে দিলেন ইয়েচুরিরা। বৃন্দার সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হল বাংলা থেকে পলিটব্যুরোতে জায়গা পাওয়া রামচন্দ্র ডোমকে (Ramchandra Dom)। সেইসঙ্গে পার্টির মেডিক্যাল সেলের দায়িত্বও রামচন্দ্রকে দেওয়া হয়েছে বলে এ কে গোপালন ভবন সূত্রে খবর। আগে আন্দোলন গড়ে তোলার দায়িত্ব ছিল কৃষকনেতা হান্নান মোল্লার উপর। তিনি পলিটব্যুরো থেকে অবসর নিয়েছেন। তাঁর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আরেক কৃষক নেতা মহারাষ্ট্রের অশোক ধাওয়ালেকে।

২১ জুন মুম্বইতে বিজেপি বিরোধী দলগুলির বৈঠক হলে ইয়েচুরি নিজে হাজির থাকবেন। বৈঠকে তিনি এমনই জানিয়েছেন।

 

The post সিপিএমে ডানা ছাঁটা হলো প্রকাশ ও বৃন্দা কারাতের, বাড়তি দায়িত্ব পেলেন রামচন্দ্র first appeared on Banglar Janarob.]]>