মুখ্যমন্ত্রীর দরবার | Banglar Janarob https://banglarjanarob.com নিরপেক্ষ নয়, ন্যায় ও সত্যের পক্ষে Sun, 24 Sep 2023 06:09:47 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.5.3 https://banglarjanarob.com/wp-content/uploads/2018/04/cropped-Head4-1-32x32.jpg মুখ্যমন্ত্রীর দরবার | Banglar Janarob https://banglarjanarob.com 32 32 ‘কাঞ্জনজঙ্ঘা’ রক্ষা করে জনমানসে প্রশংসিত ‘ছোট্ট মোরসেলিম’কে সরকারি সাহায্য কেন দেওয়া হবে না ! https://banglarjanarob.com/72633 Sun, 24 Sep 2023 06:07:22 +0000 https://banglarjanarob.com/?p=72633 বাংলার জনরব ডেস্ক : শুধুমাত্র সাহসিকতা এবং উপস্থিত বুদ্ধির জোরে ১২ বছরের এক কিশোর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যেভাবে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে রক্ষা করলেন তা এক কথায় প্রশংসনীয় । কিন্ত এই কিশোরের বাবা পরিযায়ী শ্রমিক হিসাবে গুজরাটে কর্মরত । এতগুলি মানুষকে বড়সড়ো দূর্ঘটনার হাত রক্ষা করার পর তেমনভাবে সম্মান ও গুরুত্ব কেন পেল না তা নিয়ে ইতিমধ্যে জনমানসে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে । মমতা সরকার যেখানে কথায় কথায় চাকরি ও অর্থ  দিতে থাকেন সেখানে ছোট্ট মোরসেলিমের অসম্ভব কাজের স্বীকৃতি শুধু মিষ্ঠি মুখ কেন? আবার এটাকে বড় করে প্রচার করে চলেছেন মন্ত্রী ।…

The post ‘কাঞ্জনজঙ্ঘা’ রক্ষা করে জনমানসে প্রশংসিত ‘ছোট্ট মোরসেলিম’কে সরকারি সাহায্য কেন দেওয়া হবে না ! first appeared on Banglar Janarob.]]>
বাংলার জনরব ডেস্ক : শুধুমাত্র সাহসিকতা এবং উপস্থিত বুদ্ধির জোরে ১২ বছরের এক কিশোর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যেভাবে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে রক্ষা করলেন তা এক কথায় প্রশংসনীয় । কিন্ত এই কিশোরের বাবা পরিযায়ী শ্রমিক হিসাবে গুজরাটে কর্মরত । এতগুলি মানুষকে বড়সড়ো দূর্ঘটনার হাত রক্ষা করার পর তেমনভাবে সম্মান ও গুরুত্ব কেন পেল না তা নিয়ে ইতিমধ্যে জনমানসে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে । মমতা সরকার যেখানে কথায় কথায় চাকরি ও অর্থ  দিতে থাকেন সেখানে ছোট্ট মোরসেলিমের অসম্ভব কাজের স্বীকৃতি শুধু মিষ্ঠি মুখ কেন? আবার এটাকে বড় করে প্রচার করে চলেছেন মন্ত্রী । অথচ এই নিম্নবিত্ত পরিবারকে আর্থিক ও সামাজিকভাবে স্বীকৃতি দিতেই পারত মমতা সরকার । অন্তত ওই ছেলেটির বাবাকে ছোটখাটো একটা সরকারি চাকরি কী দিতে পারেন না মুখ্যমন্ত্রী ? আর ওই জেলার বিধায়ক কিংবা মন্ত্রীরা এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে পরামর্শ বা অনুরোধ করতেই পারতেন ওই সাহসি কিশোরের বাবাকে একটি সরকারি স্থায়ী চাকরি দেওয়ার । কিন্ত দুঃখের হলেও সত্য করা হয়নি বা এখনও পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে জানা গেছে ।

যদিও সংখ্যালঘু উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী তাজমুল হোসেন গতকাল শনিবার মোরসেলিম শেখের বাড়িতে গিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়ে এসেছেন । সাংবাদিকদের কাছে তার ভূয়শী প্রশংসা করেছেন ।তিনি বলেন, “মোরসেলিমের সাহসিকতাকে আমার কুর্নিশ। তাকে আমরা রাজ্য সরকারের তরফ থেকে মালা পরিয়ে বরণ করে মিষ্টি মুখ করিয়েছি। ওর পড়াশোনার জন্য আগামীদিনে সরকারের তরফে সব ধরনের সহায়তা করা হবে। রাজ্য সরকার এই বাচ্চা ছেলেটির পাশে রয়েছে। আর আমি রেল কর্তৃপক্ষকেও অনুরোধ করব, আপনারাও বাচ্চাটিকে সাহায্য করবেন।” এদিকে এই প্রসঙ্গে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে বলেন, ‘রেল লাইনে সমস্যার কথা আমাদের নজরে এসেছে। আমরা তড়িঘড়ি তা ঠিক করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’

ঘটনার বিবরণে জানা গেছে,শুক্রবার দুপুর তখন সাড়ে তিনটে হবে। শিলচরগামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস তখন প্রবল বেগে ছুটছে। কিন্তু সুপারফাস্ট এই ট্রেনের যাত্রী থেকে শুরু করে চালক কিংবা গার্ড কেউই জানতেন না, সামনে কত বড় বিপদ অপেক্ষা করে রয়েছে। ট্রেন তখন মালদহের ভালুকা রোড স্টেশন পেরোচ্ছে। সেই সময় ওখান দিয়েই বাড়ি ফিরছিল মোরসেলিম। হঠাৎ তার চোখ পড়ে ওই ট্রেন লাইনে। দেখতে পায়, যে লাইনে ট্রেন আসছে, সেই লাইনেরই নীচে মাটি সরে গিয়ে বিশাল এক গর্ত তৈরি হয়ে গেছে। ছোট্ট মোরসেলিম বুঝে যায়, সামনে কত বড় বিপদ ঘটতে চলেছে।

এরপর সেদিন কী ঘটেছে, তা শনিবার মোরসালেম নিজে মুখে জানিয়েছে। সে বলে, ‘আমি মাছ ধরতে রেললাইনের ধারে গিয়েছিলাম। তখন দেখি যে লাইনে আপ কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস আসছিল, সেই রেললাইনের নীচে বড় গর্ত দেখি। সঙ্গে সঙ্গে বিপদ বুঝে গায়ের লাল টি-শার্ট খুলে নাড়তে থাকি। বিপদ বুঝতে পেরে ট্রেন দাঁড়িয়ে যায়। তারপর নেমে এসে তাঁরা সবাই লাইনটি খতিয়ে দেখেন। এরপর ট্রেনের চালক আমাকে পিঠ চাপড়ে দেন।’ এদিকে ছেলের এমন সাহসিকতায় মুগ্ধ মোরসেলিমের বাবাও। বর্তমানে তিনি গুজরাটে রয়েছেন। সেখানেই পরিযায়ী শ্রমিক হিসাবে কাজ করেন তিনি। বলেন, ছেলে ভাল করে পড়াশোনা করে বড় মানুষ হয়ে উঠুক, এই কামনা করছেন। এদিকে ওই কিশোরের সাহসিতকা প্রশংসা করেছেন রাজ্য বিধানসভায় একমাত্র ধর্মনিরেপেক্ষ বিরোধী বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী ।

 

The post ‘কাঞ্জনজঙ্ঘা’ রক্ষা করে জনমানসে প্রশংসিত ‘ছোট্ট মোরসেলিম’কে সরকারি সাহায্য কেন দেওয়া হবে না ! first appeared on Banglar Janarob.]]>
Swapnadip Kundu: আর যেন কোন স্বপ্নদ্বীপের স্বপ্ন ভঙ্গ না হয় ! যাদবপুরের বাস্তুঘুঘুদের বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রীর কড়া পদক্ষেপ জরুরী! https://banglarjanarob.com/71590 Sat, 12 Aug 2023 04:20:48 +0000 https://banglarjanarob.com/?p=71590 সেখ ইবাদুল ইসলাম: মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আমাদের একান্ত অনুরোধ অনেক হয়েছে আর নয়। যাদবপুরের রাগিং কান্ড বন্ধ হওয়া উচিত। এ বিষয়ে সমস্ত নিয়ম-কানুনকে অগ্রাহ্য করে মানবিক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপ কামনা করছি আমরা। যাদবপুরের অভ্যন্তরের যে চিত্র প্রকাশিত হচ্ছে তাতে আর যাই হোক মেধাবী সন্তানদের কাছে সেটা ভালো লক্ষণ বলে মনে হচ্ছে না। অবশ্যই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ভারতের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয়। হতেই পারে সেরা বিশ্ববিদ্যালয় তাহলে তরুণ প্রজন্মের নিরাপত্তা থাকবে না। রাগিং এর নাম করে যে অত্যাচার চালানো হচ্ছে তার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে কলকাতা পুলিশকে। প্রয়োজন হলে আইন পরিবর্তন…

The post Swapnadip Kundu: আর যেন কোন স্বপ্নদ্বীপের স্বপ্ন ভঙ্গ না হয় ! যাদবপুরের বাস্তুঘুঘুদের বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রীর কড়া পদক্ষেপ জরুরী! first appeared on Banglar Janarob.]]>
সেখ ইবাদুল ইসলাম: মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আমাদের একান্ত অনুরোধ অনেক হয়েছে আর নয়। যাদবপুরের রাগিং কান্ড বন্ধ হওয়া উচিত। এ বিষয়ে সমস্ত নিয়ম-কানুনকে অগ্রাহ্য করে মানবিক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপ কামনা করছি আমরা। যাদবপুরের অভ্যন্তরের যে চিত্র প্রকাশিত হচ্ছে তাতে আর যাই হোক মেধাবী সন্তানদের কাছে সেটা ভালো লক্ষণ বলে মনে হচ্ছে না। অবশ্যই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ভারতের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয়। হতেই পারে সেরা বিশ্ববিদ্যালয় তাহলে তরুণ প্রজন্মের নিরাপত্তা থাকবে না। রাগিং এর নাম করে যে অত্যাচার চালানো হচ্ছে তার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে কলকাতা পুলিশকে। প্রয়োজন হলে আইন পরিবর্তন করতে হবে। ইউজিসির যে গাইড লাইন আছে, সেই গাইডলাইন কে ভালোভাবে ইমপ্লিমেন্ট করতে হবে। সেই দায় এবং দায়িত্ব দুটোই নিতে হবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।

এরকম মেধাবী সন্তানের প্রয়োজন নেই যারা আরেক মেধাবী সন্তানকে মানসিকভাবে অত্যাচার করে এবং রাগিং এর নাম করে নিপীড়ন করে, এটা বন্ধ হওয়া প্রয়োজন। স্বপ্নদ্বীপ কুণ্ড কম্পিউটার সাইন্সের ছাত্র ছিল যাদবপুরকে ভালোবেসে বাংলা নিয়ে পড়তে এসেছিল তার পরিণতি দুদিনের মধ্যে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে। এর দায় কার! কেন যাদবপুরের ছাত্র হোস্টেল গুলিতে দিনের পর দিন গেস্টের নাম করে প্রাক্তন ছাত্ররা বসে থাকবে? কেন যাদবপুরের অধ্যাপক না নীরব দর্শকের ভূমিকা গ্রহণ করবেন কেন? যাদবপুরের প্রশাসনকর্তারা চুপ করে বসে থাকবেন! আজকের সভ্য সমাজে দাঁড়িয়ে এটা কল্পনা করা যায় না। রাগিংয়ের নাম করে এক মেধাবী সন্তানকে খুন করা হচ্ছে। নিরব প্রশাসন, নিরব কলকাতা পুলিশ!

ছাত্র ফেডারেশন রয়েছে ছাত্রদের অনুগামী সংগঠন সিপিএমের মদদপুষ্ট সংগঠন নিরব কেন? রাস্তায় নামছেন না? কেন প্রশ্ন তুলছেন না আর নয় আর কোন মেধাবী সন্তানকে মরতে দেওয়া যাবে না! কয়েক মাস আগেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে পুকুরে ভাসতে দেখা গেল এক প্রাক্তন ছাত্রকে! এ কোন মেধাবী বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে আলোর চেয়ে অন্ধকার বেশি, কেন কেন এই অন্ধকার কেন স্বপ্নদ্বীপরা তাদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারলেন না কারা দায়ী? কে দায়ী?

শুধু কি ছাত্র ফেডারেশন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে রয়েছে নকশাল পন্থী ছাত্র সংগঠন। আছে অন্যান্য ছাত্র সংগঠন তুলনায় তৃণমূল কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন অনেকটাই দুর্বল যাদবপুরে। এই সকল ছাত্রসংগঠনগুলো নীরবতা অবলম্বন করছে কেন? এটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্বপ্নদ্বীপ কুন্ডুদের আর্তনাদ কী শুনতে পাচ্ছেন না ?এই রাজ্যের তথাকথিত সুশীল সমাজের মানুষ কেন নামছে না তারা রাস্তায়? কেন বলছেন না যাদবপুরের এই রাগিং বন্ধ হওয়া প্রয়োজন?

সুতরাং দায়িত্ব নিতে হবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে । বাংলার মানুষ বিশ্বাস করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মানবিক মুখ রয়েছে। তিনি ভাঙতে পারেন যাদবপুরের এই বাস্তু ঘুঘুদের বাসা গুলোকে যারা দিনের পর দিন যাদবপুরকে নিজেদের কব্জায় রেখেছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের যে কর্তৃপক্ষরা দাবি করেছেন স্বপ্নদ্বীপ কুন্ডু নিয়ম না মেনে বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে ছিলেন সেই কর্তৃপক্ষদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে মুখ্যমন্ত্রীকে। একজন মানুষের মৃত্যু হল তরুণ প্রজন্মের একজন মানুষ চলে গেলেন এক ছাত্রের মৃত্যুর পর নীরবতা কেন ?

স্বপ্নদ্বীপ কুন্ডুর মৃত্যুর পর যে কায়দায় কলকাতা পুলিশ তদন্ত করছে তা মেনে নেওয়া যায় না ক্ষিপ্রতার সঙ্গে তদন্তের গতিতে বাড়াতে হবে, প্রয়োজন হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে ঢুকে গ্রেফতার করতে হবে। কাউকে ছেড়ে কথা বলা যাবে না। কারণ একজন তরুণ প্রজন্মের সন্তানের যেভাবে মৃত্যু হয়েছে তাকে মেনে নেয়া যায়না। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ যারা বলছেন যে স্বপ্নদ্বীপ নিয়ম না মেনে হোস্টেলে ভর্তি হয়েছিলেন কলকাতা পুলিশের উচিত এখুনি তাদেরকে গ্রেফতার করে হেফাজতে নিয়ে তদন্ত করুন পরিষ্কার হয়ে যাবে এই ঘটনার নেপথ্যে কারা কেন আড়াল করতে চাইছেন তাদের! আসলে কলকাতা পুলিশের সাহস নেই এই তদন্তের ভেতরে ঢোকার!

তবে অবশ্যই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাহস থাকার কথা গণ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে উঠে আসা এক নেত্রী, তিনি বুঝতে পারছেন সাধারণ মানুষের মনের ব্যথা । গ্রাম বাংলার এক সন্তান কলকাতায় পড়তে এসেছিল স্বপ্ন নিয়ে তার স্বপ্ন যে ভাবে ধূলিসাৎ হয়ে গেল তার জন্য যারা দায়ী তাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া নৈতিক দায়িত্ব মুখ্যমন্ত্রীর। আর নয় অনেক হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবার আপনি কঠোর হন যাদবপুরে বিষয়ে আপনাকে আরো বেশি কঠোর হতে হবে। এই ঘটনাকে যারা আড়াল করতে চাইছেন তাদের বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ করুন। কারণ মনে রাখবেন আজকে যদি আপনি কঠোর হন আজ যদি যাদবপুরের বাস্তু ঘুঘুদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেন তাহলে আগামী দিন এই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা এবং ভারতকে আরো আরো অনেক বেশি ভালো সন্তান উপহার দেবে।

 

 

The post Swapnadip Kundu: আর যেন কোন স্বপ্নদ্বীপের স্বপ্ন ভঙ্গ না হয় ! যাদবপুরের বাস্তুঘুঘুদের বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রীর কড়া পদক্ষেপ জরুরী! first appeared on Banglar Janarob.]]>
বামপন্থীদের রক্ত চক্ষু উপেক্ষা করে উদয়নারায়ণপুর এলাকায় তৃণমূলের সংগঠন গড়ার অন্যতম কারিগর বিধায়ক সমীর পাঁজার কন্ঠে বিদায়ের সুরে প্রতিফলিত হচ্ছে এ বাংলার একনিষ্ঠ তৃণমূল কর্মীদের ক্ষোভের বার্তা! মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কী শুনতে পাচ্ছেন ?/এস এম শামসুদ্দিন https://banglarjanarob.com/60872 Sun, 25 Sep 2022 07:55:43 +0000 https://banglarjanarob.com/?p=60872 হাওড়া জেলার উদয়নারায়নপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক সমীর পাঁজা ফেসবুকে এক পোস্ট করেছিলেন যা নিয়ে রীতিমতো বাংলার রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। সমীর পাঁজার এই ধরনের পোস্টের নেপথ্যে রয়েছে এই রাজ্যের শাসকদলের একনিষ্ঠ কর্মীদের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। তা নিয়ে বাংলার জনরবে কলম ধরেছেন বিশিষ্ট লেখক ও শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের একনিষ্ঠ কর্মী এসএম শামসুদ্দিন। এই লেখাটি শামসুদ্দিন সাহেবের ফেসবুক পোস্ট থেকে নেওয়া হয়েছে। এস এম শামসুদ্দিন : গত কাল শনিবার ২৪ শে সেপ্টেম্বর সকালে উদয়নারায়ন পুরের জনপ্রিয় বিধায়ক ও মমতা বন্দোপাধ্যায়ের উন্নয়নের নির্ভিক সৈনিক বিধায়ক সমীর পাঁজার কিছু প্রতিক্রিয়া নিয়ে ফেবু থেকে…

The post বামপন্থীদের রক্ত চক্ষু উপেক্ষা করে উদয়নারায়ণপুর এলাকায় তৃণমূলের সংগঠন গড়ার অন্যতম কারিগর বিধায়ক সমীর পাঁজার কন্ঠে বিদায়ের সুরে প্রতিফলিত হচ্ছে এ বাংলার একনিষ্ঠ তৃণমূল কর্মীদের ক্ষোভের বার্তা! মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কী শুনতে পাচ্ছেন ?/এস এম শামসুদ্দিন first appeared on Banglar Janarob.]]>
হাওড়া জেলার উদয়নারায়নপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক সমীর পাঁজা ফেসবুকে এক পোস্ট করেছিলেন যা নিয়ে রীতিমতো বাংলার রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। সমীর পাঁজার এই ধরনের পোস্টের নেপথ্যে রয়েছে এই রাজ্যের শাসকদলের একনিষ্ঠ কর্মীদের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। তা নিয়ে বাংলার জনরবে কলম ধরেছেন বিশিষ্ট লেখক ও শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের একনিষ্ঠ কর্মী এসএম শামসুদ্দিন। এই লেখাটি শামসুদ্দিন সাহেবের ফেসবুক পোস্ট থেকে নেওয়া হয়েছে।

এস এম শামসুদ্দিন : গত কাল শনিবার ২৪ শে সেপ্টেম্বর সকালে উদয়নারায়ন পুরের জনপ্রিয় বিধায়ক ও মমতা বন্দোপাধ্যায়ের উন্নয়নের নির্ভিক সৈনিক বিধায়ক সমীর পাঁজার কিছু প্রতিক্রিয়া নিয়ে ফেবু থেকে একাধিক সংবাদ মাধ্যম সরগরম ।আলোচ্য বিষয় এটাই, রাজনৈতিক কর্মী থেকে নেতৃত্ব।

বলার অপেক্ষা রাখে না যে তিনি দলের জেলার শীর্ষ পদে আছেন কিন্তু তিনি তেমন গুরুত্ব পাচ্ছেন না।

এক সময়ের বামপন্থীদের দুর্গ হাওড়া জেলার উদয়নারায়নপুর বিধান সভা কেন্দ্র ।গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে বিধানসভা ও লোকসভা,একেবারে পা থেকে মাথা পর্যন্ত লালে লাল । ননী চৌধুরীদের মৌরুসী পাটটা।

উদয়নায়রায়ন পুরের এক সাধারণ পরিবারের সন্তান সমীর পাঁজা। কংগ্রেসী পরিবারের সন্তান।

সে সময় কংগ্রেস দল করা পরিবারদের কী বঞ্চনা কি অত্যাচার সহ্য করে আপোষ করে বাঁচতে হয়েছে নতুন করে বলার নই। কলেজে পড়া থেকেই ছাত্র পরিষদ করে উঠে আসা সমীর পাঁজা। মমতা বন্দোপাধ্যায় তখন যুব কংগ্রেসের সভানেত্রী। বর্তমান সম্মানীয় সমবায় মন্ত্রী বিশিষ্ট আইনজীবী শ্রী অরূপ রায় , শ্রী পুলক রায় , রাজা সেন, অভয় দাস,ইমানুর রহমান *(কোচন )দা দের কী কঠিন সংগ্রাম করে বাঁচার এবং জনগণকে পাশে থেকে লড়াই করেছেন আমরা শিকার হয়েছি নিজে প্রত্যক্ষ করেছি এবং গ্রাম ছাড়তে হয়েছে।

যুব কংগ্রেস থেকে তৃনমূল কংগ্রেস দলের সূচনা থেকে উত্থান এক দীর্ঘ সংগ্রাম ।

   লেখক এস এম শামসুদ্দিনের সঙ্গে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (ক্ষমতায় আসার আগের ছবি)।

আমার গ্রামের একটা গ্রাম পরেই আমার মামার বাড়ী মেজুটি। আমার নানা (সম্পর্কে)আব্দুল মত্তালিব সাহেবের নামে আব্দুল মোত্তালিব হাই মাদ্রাসায় সমীরদা শিক্ষক হিসাবে কর্মজীবনের শুরু ,আর আমি ওই গ্রামেরও একটা গ্রাম পরে

পাঁচলা আজীম মোয়াজ্জম উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসাবে কর্মজীবন শুরু করি ।এই যাওয়া আসার পথে তালসারির ফাঁকা (এখন অবশ্য ঘনবসতি)দীর্ঘ পথে রোজই দেখা হত সমীর দার সঙ্গে। উনি পাঁচলা বাস স্ট্যান্ড থেকে সাইকেলে লালের তাড়ায় আমিও সাইকেলে লালের হানায় হনহনিয়ে মাথা নেড়ে বার হয়ে যাই)

এরই সঙ্গে তিনি লড়াই চালিয়ে গেছেন মানুষের পাশে থেকে।আপোষহীন ভাবে নির্ভিক চিত্তে।

তাঁকে দমিয়ে রাখার জন্য মার্ডার কেসের আসামী করা হয়েছে , বাড়ী ছাড়া করা হয়েছে ,পরিবারকে সর্বত্র বয়কট করে বাঁচা দুষ্কর করে তোলা হয়েছে ।কিন্তু আপোষহীন সংগ্রামী সমিরদাকে থামাতে পারেনি ।

আমার গ্রামে আমার আব্বার অধ্যাপক মোঃ আব্দুল আহাদ প্রতিষ্ঠিত এক হাই মাদ্রাসার( যাঁর বর্তমানে আমি সম্পাদক) এক অনুষ্ঠানে সুলতান আহমেদ ও উনি এসেছিলেন ।তখন উনি বিধায়ক ও নন।তারপর তাঁর দীর্ঘ সংগ্রামে তাঁর নেতৃত্বে একের পর এক পঞ্চায়েত বামপন্থা ছেড়ে তৃনমূল । তিনি থাকেন মানুষের পাশে ,মানুষের সাথে , উন্নয়ণের সঙ্গে।এক প্রকৃত জনদরদী নেতা যিনি মানুষের কথা শোনেন সমাধানে আন্তরিক চেষ্টা করেন ।

সাধারণ মানুষের ফোন ধরেন ,কথা শোনেন, উত্তর দেন।

উঁচুতে অনেক দূরে গেলেও তিনি ভোলেন না অতীত। আমরা তো সেই নিচেই, উনী তো উঁচুতে অনেক। তাহলেও ভোলেন না , অবহেলা অবজ্ঞা করেন না।সাধারণ মানুষ আমরা এমন নেতাদের সঙ্গে একটু কথা বলতে পারলেই এক অজানা সুখে মন প্রাণ ভরে যায়।

সে বার ওনার এলাকার আমার এক অত্যন্ত অনুগত পুত্র সম আসিস ছড়ির এক সমস্যা নিয়ে ওনাকে ভয়ে ভয়ে ফোন করলাম।(কী জানি মনে রেখেছেন না কী এড়িয়ে যাবেন ভেবে) কিন্তু উনি এক নিমেষেই ফোন ধরে বললেন আরে শামসুদ্দিন দা কেমন আছেন বলুন , পরিবার পরিজনদের কথা সে কথার পর আসিসের সমস্যার কথা বললাম।শুনে ওনার বাড়িতে ওকে পাঠিয়ে দিতে বললেন, এবং ওর সমস্যা শুনে নিমেষে সমাধান করে দিলেন। কৃতজ্ঞতা জানাই।যিনি দল বা মত বোঝেন না ,বোঝেন মানুষের সমস্যা , সমাধানে আন্তরিকতা দেখান ,তিনি মানুষের অন্তরে থাকবেন না কে থাকবেন?

উদয়নারায়ণ পুরের প্রত্যেকটা গ্রাম থেকে গ্রাম আজ তৃনমূল ময়।সেই জনদরদী দীর্ঘ সংগ্রামী নায়কের অন্তরে আজ বিষাদের বাঁশীর সুর। কেন? প্রকৃত সংগ্রামী কর্মী ও নেতৃত্বেদের সঠিক যথাস্থানে সম্মান না দিতে পারার ব্যাথায় বেদনাহত হয়ত ,হয়ত বিবেক বোধের জায়গায় তিনি নির্বাক,অসহায় । আমার এবং আমাদের মত অসংখ্য একনিষ্ট কর্মী বিভিন্ন বিধানসভায়, গ্রামে অপেক্ষায়।সময়ের অপেক্ষায়, আগামী দিনে সিদ্ধান্ত নেবেই ।

এই রকম সর্বত্রই দলের দুর্দিনের সংগ্রামী কর্মী একটা শ্রেণী অসহায় অবস্থায় নির্বাক।নিরব।

প্রকৃত অবস্থা পর্যালোচনা অনুধাবন ও সিদ্ধান্ত না নিতে পারলে , দীর্ঘ দিনের সংগ্রামী কর্মী দের যোগ্য সম্মান মর্যাদা না দিতে পারলে বিদায়ের ঢল নামবে সন্দেহ নেই,যাঁরা অস্বীকার করে , জানতে হবে মাটির সঙ্গে ,মানুষের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক নেই।

সামনের দিনে তার প্রতিফলন দেখা দেবে এ কথা নতুন করে বলার নেই।মমতা বন্দোপাধ্যায়ের কাছে আজ তথ্য সংগ্রহের যন্ত্র । দলের সূত্র ছাড়াও সরকারি সূত্র মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতেই পারেন, নিশ্চিত ভালো করেই তিনি বোঝেন – সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে আপোষ করবেন না বলেই বিশ্বাস।

@এস এম শামসুদ্দিন

The post বামপন্থীদের রক্ত চক্ষু উপেক্ষা করে উদয়নারায়ণপুর এলাকায় তৃণমূলের সংগঠন গড়ার অন্যতম কারিগর বিধায়ক সমীর পাঁজার কন্ঠে বিদায়ের সুরে প্রতিফলিত হচ্ছে এ বাংলার একনিষ্ঠ তৃণমূল কর্মীদের ক্ষোভের বার্তা! মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কী শুনতে পাচ্ছেন ?/এস এম শামসুদ্দিন first appeared on Banglar Janarob.]]>
High Madrasah Examination2022: ঝাল মুড়ি বিক্রেতার মেয়ে হাই মাদ্রাসা পরীক্ষায় প্রথম, উচ্চশিক্ষার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সাহায্যের আবেদন কৃতির https://banglarjanarob.com/56661 Mon, 30 May 2022 15:55:47 +0000 https://banglarjanarob.com/?p=56661 বুলবুল চৌধুরী : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশ ফেল গল্পের নায়ক নরেন আত্মহত্যা করেছিল পাশ করেও। অর্থাৎ পাস করার পর একটা নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানের কাছে উচ্চশিক্ষা বিলাসিতা মাত্র সমাজের করুন চিত্রটা তুলে ধরেছিলেন কথাশিল্পী মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়। অথচ খবর খবর হয়েছিল নরেন মারা গেছে পাস না করে কিন্তু আসল সত্যটা হল পাস করার পরেও নরেন্দ্রের মরতে হয়েছে। পাস করার চেয়ে আনন্দ তাদের মধ্যে বিরাজ করেছে তার চেয়েও বেশি নিরানন্দ বিরাজ করেছে। একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে 2022 সালে হাই মাদ্রাসা পরীক্ষার প্রথম শরিফা খাতুন এর ক্ষেত্রে। 786 নম্বর পেয়ে পশ্চিমবাংলার মধ্যে সে প্রথম…

The post High Madrasah Examination2022: ঝাল মুড়ি বিক্রেতার মেয়ে হাই মাদ্রাসা পরীক্ষায় প্রথম, উচ্চশিক্ষার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সাহায্যের আবেদন কৃতির first appeared on Banglar Janarob.]]>
বুলবুল চৌধুরী : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশ ফেল গল্পের নায়ক নরেন আত্মহত্যা করেছিল পাশ করেও। অর্থাৎ পাস করার পর একটা নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানের কাছে উচ্চশিক্ষা বিলাসিতা মাত্র সমাজের করুন চিত্রটা তুলে ধরেছিলেন কথাশিল্পী মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়। অথচ খবর খবর হয়েছিল নরেন মারা গেছে পাস না করে কিন্তু আসল সত্যটা হল পাস করার পরেও নরেন্দ্রের মরতে হয়েছে। পাস করার চেয়ে আনন্দ তাদের মধ্যে বিরাজ করেছে তার চেয়েও বেশি নিরানন্দ বিরাজ করেছে।

একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে 2022 সালে হাই মাদ্রাসা পরীক্ষার প্রথম শরিফা খাতুন এর ক্ষেত্রে। 786 নম্বর পেয়ে পশ্চিমবাংলার মধ্যে সে প্রথম স্থান দখল করেছে। হাই মাদ্রাসা এবছর 73 হাজারের বেশি ছলেমেয়ে পরীক্ষায় বসেছিল তাদের মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে পাশ করেছে শরিফা খাতুন। প্রথম হওয়ার আনন্দ অবশ্যই শরীফের পরিবারে বইছে। কিন্তু একই সঙ্গে একরাশ হতাশা গ্রাস করে তুলেছে পরিবারকে।

মেয়ের এই সাফল্যে উচ্ছ্বসিত সরিফার বাবা, মা। কিন্তু নুন আনতে পান্তা ফুরনো সংসারে তাঁরা বুঝতে পারছেন না, এ বার কী করে পড়াশোনা চলবে। নিত্য অভাব যাতে ভবিষ্যতে তাঁর পড়াশোনায় বাধা হয়ে না-দাঁড়ায়, তার জন্য রেজাল্ট হাতে পেয়েই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আর্থিক সাহায্যের আবেদনও করলেন শরিফা।

মালদহের রতুয়া থানার বটতলা আদর্শ হাই মাদ্রাসার কৃতি ছাত্রী শরিফা । প্রথম হওয়ার পর সংবাদমাধ্যমকে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে শরিফা বলেছেন, ‘‘আমি জানতাম, এক থেকে দশের মধ্যে থাকব। শিক্ষকেরাও বলতেন, আমি ভাল ফল করব। কিন্তু প্রথম হব ভাবতে পারিনি। খবর পাওয়ার পর এখন দারুণ লাগছে।’’ শরিফের ডাক্তার হতে চান। চিকিৎসক হয়ে সমাজের নিম্নবিত্ত পরিবারের মানুষদের জন্য কাজ করতে চান। কিন্তু চাইলেই তো হবে না তাদের পরিবারের যে আর্থিক অবস্থা সেখান থেকে কিভাবে পড়াশোনা করবে সেই চিন্তাতেই এখন মগ্ন হয়ে রয়েছে শরীফার পরিবার।

পাড়ায় ঝালমুড়ি বিক্রি করেন সরিফার বাবা উজির। ঝালমুড়ি বিক্রি করে যা রোজগার, তাতে কোনও মতে চলে সরিফাদের সংসার। তবে যতই টানাটানি থাকুক, মেয়ের পড়াশোনায় কোনও খামতি রাখেননি উজির। বাবাই তাঁকে সর্বক্ষণ উৎসাহ দিয়ে গিয়েছে বলেই জানালেন সরিফা।

তাঁর কথায়, ‘‘আমার আব্বু অত শিক্ষিত নয়। বাড়ির পাশে একটা দোকান খুলে এখন ঝালমুড়ি বেচে। কিন্তু আমার পড়াশোনায় কোনও বাধা আসতে দেয়নি। সব সময় আমায় উৎসাহ দিয়েছে। লকডাউনের সময় সবাই বলত, পরীক্ষা হবে না। তখন আব্বুই সব সময় আমায় পড়তে বসতে বলত।’’

বাবার আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে সচেতন শরিফা তাই তিনি সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে সাহায্যের আবেদন করেছেন। সংবাদমাধ্যমের কাছে এই মেধাবী সন্তান বলেছেন,‘‘আমার উচ্চশিক্ষার খরচ দেওয়ার মতো সামর্থ্য নেই বাবার। মু‌খ্যমন্ত্রীর কাছে আমার আবেদন, একটু সাহায্য পেলে খুবই সুবিধা হয়।’’

The post High Madrasah Examination2022: ঝাল মুড়ি বিক্রেতার মেয়ে হাই মাদ্রাসা পরীক্ষায় প্রথম, উচ্চশিক্ষার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সাহায্যের আবেদন কৃতির first appeared on Banglar Janarob.]]>
সোনারপুরের সুরাপ হোসেনের উপর পুলিশের নির্মম অত্যাচার : মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কাছে বিচার চাইলেন স্ত্রী তানিয়া বেগম https://banglarjanarob.com/45283 Wed, 11 Aug 2021 09:19:10 +0000 https://banglarjanarob.com/?p=45283 বুলবুল চৌধুরি : উত্তরপ্রদেশ কিংবা গুজরাটে যা হয় তা বাংলায় কী মানায় ? কিন্ত দুঃখের হলেও সত্য এই রকম ঘটছে । মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো একজন মানবিক মুখ্যমন্ত্রীর আমলে পুলিশের নির্মম অত্যাচারের শিকার হবে একজন পুলিশ কর্মী এটা কোনো মতেই কাম্য নয় । এই ঘটনার নেপথ্যে গভীর এক ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে বলে ওয়াকিবহাল মনে করছে । বিশেষ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে ক্ষমতায় আসার পর থেকে পুলিশ-প্রশাসনের একটাংশ তাঁর সরকারে ভাবমূর্তিকে ম্লান করে দিতে চাইছে । সেই পরিকল্পনা অঙ্গ হলো সোনারপুরের এই মর্মান্তিক ঘটনা । সোনারপুর থানা এলাকার বেনিয়া বউ…

The post সোনারপুরের সুরাপ হোসেনের উপর পুলিশের নির্মম অত্যাচার : মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কাছে বিচার চাইলেন স্ত্রী তানিয়া বেগম first appeared on Banglar Janarob.]]>
বুলবুল চৌধুরি : উত্তরপ্রদেশ কিংবা গুজরাটে যা হয় তা বাংলায় কী মানায় ? কিন্ত দুঃখের হলেও সত্য এই রকম ঘটছে । মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো একজন মানবিক মুখ্যমন্ত্রীর আমলে পুলিশের নির্মম অত্যাচারের শিকার হবে একজন পুলিশ কর্মী এটা কোনো মতেই কাম্য নয় । এই ঘটনার নেপথ্যে গভীর এক ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে বলে ওয়াকিবহাল মনে করছে । বিশেষ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে ক্ষমতায় আসার পর থেকে পুলিশ-প্রশাসনের একটাংশ তাঁর সরকারে ভাবমূর্তিকে ম্লান করে দিতে চাইছে । সেই পরিকল্পনা অঙ্গ হলো সোনারপুরের এই মর্মান্তিক ঘটনা । সোনারপুর থানা এলাকার বেনিয়া বউ গ্রামে একজনকে গ্রেফতার করতে এসে সুরাপ হোসেন নামে এক পুলিশ কর্মীকে ব্যাপক মারধোর করে সোনারপুর থানার পুলিশ বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে এলাকায় । অশোকনগর থানায় কর্মরত পুলিশ কর্মী সুরাপ হোসেনকে প্রকাশ্যে এতটাই মারধোর করা হয়েছে যে তিনি গুরুতর আহত হয়েছেন । বিভিন্ন ছবির ফুটেজ এবং সূত্রের খবর মারফত জানা যাচ্ছে, পুলিশ ব্যাপক অত্যাচার করেছে ওই পুলিশ কর্মীর উপর । ঘটনার পুরো বিবরণ দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে স্বামীর উপর অত্যাচারের বিচার চেয়েছেন স্ত্রী তানিয়া বেগম। মুখ্যমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে তানিয়া যা বলেছেন তা তুলে ধরা হলো ।

সুরাপ হোসেন নামক একজন পুলিশকে প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা ধরে পিটিয়েছে গত ৬ আগস্ট সোনারপুর থানার বেনিয়া বউ গ্রামে । যেভাবে পুলিশ সুরাপ হোসেনকে পিটিয়েছে তার বর্ণনা করার জন্য পৈশাচিক নারকীয় ভয়ঙ্কর নিষ্ঠুর কোন শব্দই যথেষ্ট নয় । সুরাফ হোসেন উত্তর ২৪ পরগনা জেলার অশোকনগর থানার বিড়া পুলিশ ফাঁড়ির স্টাফ। এস আই। বাড়ি বেনিয়া বউ গ্রামে। যখন পুলিশ মহান ( ? ) কাজটি করছিল তখন কারো গায়ে পুলিশের পোশাক ছিল না । সকলের পায়ে হাওয়াই চপ্পল ছিল । স্থানীয় সূত্রে জানা যায় সোনারপুর থানার অফিসার সোমনাথ বাবুর নেতৃত্বে কয়েকজন পুলিশ ঐ গ্ৰামে আসে হোসেন আলী নামে ৭৫ ঊর্ধ্ব একজন বৃদ্ধকে খোঁজার জন্য। তারা সুরাফ হোসেন এর বাড়ির সামনে হাজির হয়ে সুরাপ হোসেন এর কাছে জানতে চায় এটা হোসেন আলীর বাড়ি কিনা । উত্তরে সুরাপ হোসেন জানান তার নাম সুরাপ হোসেন । এটা হোসেন আলীর বাড়ি নয়। হোসেন আলীকে কেন খুঁজছে তিনি জানতে চান। তখন সোমনাথ বাবু সুরাপ হোসেনের কলার ধরে টানতে টানতে নিয়ে যেতে থাকে । তখন সুরাফ হোসেন সোমনাথ বাবুকে বলেন তিনি নিজে পুলিশ। তিনি অশোকনগর থানার স্টাফ । তিনি আসামি নন। তাকে এভাবে কেন কলার ধরে টেনে নিয়ে যাচ্ছে , মারধোর করা হচ্ছে ।

 

কিন্তু সোমনাথ বাবু তার কোন কথায় কর্ণপাত না করে তাকে মারধর করতে থাকে এবং ফোন করে থানা থেকে আরও পুলিশ আনিয়ে সুরাপ হোসেনকে বেনিয়া বউ গ্রামের মাঠে ফেলে বারো তেরো জন পুলিশ সবাই মিলে পশু পেটানোর মত করে পেটায় । তাকে উলঙ্গ করে দেওয়া হয় । ঐ অবস্থায় পেটাতে পেটাতে গোটা মাঠ টেনে হিঁচড়ে নিয়ে বেড়ায়। সুরাপ হোসেনের গাঁয়ের গেঞ্জি ছিঁড়ে যায় এবং শরীর থেকে বেরিয়ে পরে। ঘটনার তিন দিন পর ৯ আগষ্ট প্রতিবেদক এলাকা পরিদর্শনের সময় সেই গেঞ্জি মাঠে দেখতে পায় যেখানে তাঁকে পেটানো হয়েছে। তার বাড়ির কোন লোককে তার কাছে আসতে দেয়নি । প্রায় এক ঘণ্টা ধরে চলা পুলিশের তান্ডব লক্ষ্য করেছেন গ্রামবাসী কিন্তু গ্রামবাসীদের কাউকে সেখানে আসতে দেওয়া হয়নি।স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামীকেও কাছে ঘেঁষতে দেওয়া হয়নি ।

স্থানীয় তৃণমূল নেতা কুদ্দুস সাহেবকে মেরে তার হাত ফাটিয়ে দিয়েছে। সুরাপ হোসেনের বিরুদ্ধে অনেক গুলি ধারায় মামলা দিয়েছে। জামিন আজও হয়নি। এখন জেলবন্দী। মোট পাঁচ জনকে গ্ৰেফতার করে। সুরাপ হোসেনের স্ত্রী তানিয়া বেগম এবং তিন ভাইকে। ৮ আগষ্ট তানিয়া বেগম জামিনে জেল থেকে ছাড়া পান। যে হোসেন আলীকে পুলিশ খুঁজতে গিয়েছিল তাঁর বাড়ি সুরাপ হোসেনের বাড়ি থেকে অনেকটা দুরে। গ্ৰামের অন্য পাড়ায়। পুলিশ তাকে এখনো গ্ৰফতার করেনি। প্রশ্ন হচ্ছে ১ । পুলিশ গিয়েছিল হোসেন আলী নামে একজনকে খুঁজতে বা গ্ৰফতার করতে। তারা হোসেন আলীর বদলে সুরাপ হোসেনকে ধরে এভাবে কেন অত্যাচার করল?২ । পুলিশ সাদা পোশাকে ছিল । কোন ইউনিফর্ম ছিল না। কেন পুলিশ এ ভাবে গিয়েছিল? ৩। সুরাপ হোসেনের বিরুদ্ধে কোন মামলা নেই। কেন তাঁকে পুলিশ ধরতে গিয়েছিল? ৪। সুরাপ হোসেন তার নিজের পরিচয় দেওয়ার পরেও পুলিশ কেন কথা শুনেনি? ৫। তার বাড়ির লোকের উপর অত্যাচার করল? ৬। সুরাপ হোসেনের মেয়ে নবম শ্রেণীর ছাত্রী সামিমা খাতুন জানিয়েছে সে বাবার উপর মার দেখে সহ্য করতে না পেরে ঘরের মধ্যে বুকে পরে। প্রিয়া সেন নামের এক জন মহিলা পুলিশ সামিমার ঘরে জোর করে মুখে এবং জোর করে তার মোবাইল কেড়ে নেওয়ার সময় বার বার বলে ভিডিও মুছে ফেল। পুলিশ ভিডিও মুছে ফেলতে বলেছে কেন? পুলিশ যা করলো তা সম্পূর্ণভাবে আইন বিরুদ্ধ। পুলিশ নিজেই আইন ভেঙে বেআইনি কাজ করল। এবং পুলিশ যা করেছে তা ভারতীয় আইন অনুযায়ী দন্ডনীয় অপরাধ । এই ঘটনার একজন কর্মরত জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর নেতৃত্বে উপযুক্ত তদন্ত হওয়া দরকার এবং সোমনাথ বাবু সহ দোষী সমস্ত পুলিশের উপযুক্ত শাস্তি হওয়া প্রয়োজন।

এই প্রেক্ষাপটে বিচার চেয়ে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আর্জি জানিয়েছেন নির্যাতিত পুলিশ কর্মীর স্ত্রী তানিয়া বেগম । এই  ঘটনা নিয়ে ইতিমধ্যে শোরগোল পড়ে গেছে । পরিস্থিতি বিবেচনা করে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীর কাছে স্বামীর উপর অত্যাচারকারী পুলিশ কর্মীদের শাস্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন সুরাপ হোসেনের স্ত্রী তানিয়া বেগম । একই সঙ্গে মানবাধিকার কর্মীরাও দাবি জানিয়েছেন কর্মরত কোনো জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে দিয়ে এই ঘটনার তদন্ত করা । এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ না করেন তাহলে আদালতে যেতে পারে নির্যাতিত পরিবার ।

The post সোনারপুরের সুরাপ হোসেনের উপর পুলিশের নির্মম অত্যাচার : মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কাছে বিচার চাইলেন স্ত্রী তানিয়া বেগম first appeared on Banglar Janarob.]]>
CESC – র গাফিলতির জন্যই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হচ্ছে, মুখ্যমন্ত্রীর উচিত কড়া ব্যবস্থা নেওয়া https://banglarjanarob.com/42867 Sat, 19 Jun 2021 10:45:40 +0000 https://banglarjanarob.com/?p=42867 বুলবুল চৌধুরী : CESC’র গাফিলতির কারণেই বিদ্যুৎপিষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে শহর কলকাতায়। গত মে মাসে রাজভবনের  সামনে এক যুবক মারা গিয়েছিলেন বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে। এক মাস কাটতে না কাটতেই দুজন মারা গেলেন কলকাতার নাগরিক বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে। CESC’ এর দায় কোনোভাবেই এড়াতে পারে না। CESC’র শুধুমাত্র সাধারণ গ্রাহকদের কাছ থেকে বিদ্যুতের বিলের টাকা নিতেই ব্যাস্ত থাকে বিদ্যুৎ চুরি আটকাতে তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি । উপরন্তু গ্রাহকরা বিদ্যুৎ চুরির বিরুদ্ধে সিএসসির কাছে অভিযোগ জানালে সে স্পষ্ট জানিয়ে দেয় এটা দেখার দায়িত্ব তাদের নয়। এই প্রতিবেদক নিজেও কয়েকদিন আগে সিএসসির দপ্তরে ফোন বিভিন্ন…

The post CESC – র গাফিলতির জন্যই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হচ্ছে, মুখ্যমন্ত্রীর উচিত কড়া ব্যবস্থা নেওয়া first appeared on Banglar Janarob.]]>
বুলবুল চৌধুরী : CESC’র গাফিলতির কারণেই বিদ্যুৎপিষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে শহর কলকাতায়। গত মে মাসে রাজভবনের  সামনে এক যুবক মারা গিয়েছিলেন বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে। এক মাস কাটতে না কাটতেই দুজন মারা গেলেন কলকাতার নাগরিক বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে। CESC’ এর দায় কোনোভাবেই এড়াতে পারে না।

CESC’র শুধুমাত্র সাধারণ গ্রাহকদের কাছ থেকে বিদ্যুতের বিলের টাকা নিতেই ব্যাস্ত থাকে বিদ্যুৎ চুরি আটকাতে তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি । উপরন্তু গ্রাহকরা বিদ্যুৎ চুরির বিরুদ্ধে সিএসসির কাছে অভিযোগ জানালে সে স্পষ্ট জানিয়ে দেয় এটা দেখার দায়িত্ব তাদের নয়।

এই প্রতিবেদক নিজেও কয়েকদিন আগে সিএসসির দপ্তরে ফোন বিভিন্ন অভিযোগ করেছিলেন সেই অভিযোগ শোনার সামান্যতম ধৈর্য এবং কর্তব্য দেখান না CESC’র আধিকারিকরা।

এমনকি বিদ্যুৎ সংযোগ আদৌ সঠিকভাবে গ্রাহকদের বাড়িতে পৌঁছাচ্ছে কি পৌঁছাচ্ছে না সেটা দেখার দায়িত্ব নেয় না CESC’র । তারা পরিষ্কার বলে দেয় আমরা সরবরাহের দায়িত্ব নেব, আপনার বাড়িতে বিদ্যুৎ যাবে কি যাবে না তা দেখার দায়িত্ব আমার নয়। এই ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন সংস্থার কাছে এই শহরের নাগরিকরা মৃত্যু ছাড়া আর কিছুই আশা করতে পারে না।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারবার CESC’র বিরুদ্ধে সরব হলেও কোনো এক অজানা কারণে এই সংস্থার বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে পারছেন না বলে জানা যাচ্ছে। কলকাতা শহরকে  CESC’র অনাচার থেকে এখনই মুক্ত করা উচিত ।

CESC’র  কার্যাবলীতে শহরের মানুষ বিপর্যস্ত এরা অন্যায় অত্যাচার এবং জুলুম করে টাকা আদায় করছে। এর  ফলে মানুষ ক্ষুব্দ হচ্ছে দিনের পর দিন। অথচ সাধারণ নাগরিকের জান মালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে CESC’। এরকম সংস্থাকে কলকাতার মত একটা বড় শহরের দায়িত্ব দেওয়াটা মানবিক রাজ্য সরকারের কাছে শোভনীয় নয়।

মমতা সরকারের কাছে আমাদের আবেদন অবিলম্বে CESC’র  কাছ থেকে বিদ্যুৎ বন্টন এর দায়িত্ব কেড়ে নেওয়া হোক। এই ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন সংস্থাকে বিদ্যুৎ বন্টন এর দায়িত্ব দেওয়া টা সত্যিই ঠিক হচ্ছে না বলে কলকাতা শহরের নাগরিকরা মনে করছে।

বিদ্যুৎ চুরি আটকাতে না পারার কারণে আজকে কলকাতা শহরে বিদ্যুৎপিষ্ট হয়ে সাধারণ মানুষ মারা যাচ্ছে এই মৃত্যুর দায় কার? এই মৃত্যুর দায় নিতে হবে স্বয়ং সঞ্জীব গোয়েঙ্কাকে ?

The post CESC – র গাফিলতির জন্যই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হচ্ছে, মুখ্যমন্ত্রীর উচিত কড়া ব্যবস্থা নেওয়া first appeared on Banglar Janarob.]]>
ইউনানী কলেজের দূর্দশা মোচনের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়ে খোলা চিঠি লিখলেন আন্দোলনরত এক অধ্যাপক https://banglarjanarob.com/37531 Fri, 08 Jan 2021 12:47:33 +0000 https://banglarjanarob.com/?p=37531 ইউনানি মেডিকেল কলেজ অধিগ্রহন বিল বিধানসভায় বামেদের আমলে পাশ হয় । সময়ের বিচারে ১২ বছর অতিবাহিত হযে গেছে । এখনও রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে উত্তর-পূর্ব ভারতের একমাত্র ঐতিহ্যবাহী ইউনানি মেডিকেল কলেজকে সরকার অধিগ্রহন করেনি । এর ফলে বন্ধ হতে বসেছে এই কলেজটি । ছাত্র-ছাত্রী ,শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মীরা আন্দোলন শুরু করেছে । কয়েক সপ্তাহ ধরে সেই আন্দোলন চলছে । কোনো হেলদোল নেই সরকারের । এমতাবস্থায় ওই কলেজকে অধিগ্রহনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য রাজ্যের মানবিক মুখ্যমন্ত্রীকে খোলা চিঠি লিখেছেন আন্দোলনরত ওই কলেজের এক অধ্যাপক । তা আমরা গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করছি ।…

The post ইউনানী কলেজের দূর্দশা মোচনের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়ে খোলা চিঠি লিখলেন আন্দোলনরত এক অধ্যাপক first appeared on Banglar Janarob.]]>
ইউনানি মেডিকেল কলেজ অধিগ্রহন বিল বিধানসভায় বামেদের আমলে পাশ হয় । সময়ের বিচারে ১২ বছর অতিবাহিত হযে গেছে । এখনও রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে উত্তর-পূর্ব ভারতের একমাত্র ঐতিহ্যবাহী ইউনানি মেডিকেল কলেজকে সরকার অধিগ্রহন করেনি । এর ফলে বন্ধ হতে বসেছে এই কলেজটি । ছাত্র-ছাত্রী ,শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মীরা আন্দোলন শুরু করেছে । কয়েক সপ্তাহ ধরে সেই আন্দোলন চলছে । কোনো হেলদোল নেই সরকারের । এমতাবস্থায় ওই কলেজকে অধিগ্রহনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য রাজ্যের মানবিক মুখ্যমন্ত্রীকে খোলা চিঠি লিখেছেন আন্দোলনরত ওই কলেজের এক অধ্যাপক । তা আমরা গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করছি ।

মধ্য কলকাতার খুব নামকরা জায়গা হলো তালতলা।এই তালতলার আব্দুল হালিম লেনে প্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী দ ক্যালকাটা ইউনানী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল। এই কলেজ শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয় বরং উত্তর পূর্ব ভারতের একমাত্র ইউনানী মেডিক্যাল কলেজ। ১৯৯৪ সালে এই কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়।প্রথমে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ও পরে পশ্চিমবঙ্গ হেল্থ ইউনিভার্সিটি থেকে এফিলিয়েশন পাই।প্রত্যেক বছরে ৪০ জন করে ছাত্র ভর্তি হয় ।প্রথম থেকেই এই কলেজের আর্থিক অবস্থা ভালো ছিল না।তৎকালীন গভর্নিং বডি প্রেসিডেন্ট ও প্রিন্সিপাল স্বর্গীয় হাকিম সৈয়দ ফাইজান আহমেদ সাহেব অনেক কষ্ট করে এই কলেজটিকে সুষ্ট্য ভাবে পরিচালনা করছিলেন।কিন্তু একটা সময় এমন এসে যায় যে এই কলেজটিকে চালনা করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে।তাই তিনি তৎকালীন সরকারের কাছে অনুরোধ করেন যে কলেজটিকে অধিগ্রহণ করার জন্য। তারপর ২০০৯ সালে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় একটা বিল আনা হয়।এবং ২০১০ সালে স্ট্যান্ডিং কমিটি থেকে পাশ হওয়ার পর বিধানসভায় বিলটিকে পাশ করানো হয়। প্রসঙ্গত মনে করিয়ে দিতে চাই ওই একই দিনে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় আর ও একটি বিল পাশ হয়েছিল।আর সেটি হলো প্রেসিডেন্সি কলেজটিকে বিশ্ববিদ্যালয় করার।তার ঠিক দু এক মাসের মধ্যে প্রেসিডেন্সি কলেজের বিলটি আইনে পরিণত হয়।আর এই ইউনানী কলেজের বিলটিতে মহামান্য রাজ্যপালের সই করেন।এবং দিল্লী পাঠানো হয় রাষ্ট্রপতির সই এর জন্য। সময় পার হয়ে যায়।আর এদিকে পশ্চিমবঙ্গে সরকারে পরিবর্তন হয়ে যায়। আসে মা মাটি মানুষের সরকার।যে সরকার ব্রত নেয় যে আমরা গরীবের সরকার। আমরা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য কে ঢেলে সাজানোর দায় নিলাম।যাতে আর কেউ অন্য রাজ্যে পড়তে বা চিকিৎসা করতে না যায়।দিনের পর দিন মাসের পর মাস আর বছরের পর বছর পার হতে হতে ১০বছর অতিক্রম হয়ে গেল।আমরা যেখানে ছিলাম তার থেকে আরও খারাপ অবস্থায় এসে গিয়েছি। আজ এই কলেজে কর্মরত শিক্ষা কর্মীদের ছেলেমেয়েদের স্কুলের ফিস না দিতে পারার জন্য নাম কেটে দেবার উপক্রম।৬মাস মাইনে না পাবার জন্য খাবার ও ঠিক মত জোটেনা।

তাই আমরা জনদরদী দিদির কাছে দুই হাত জড়ো করে পার্থনা করছি দিদি আমাদের ও আমাদের পরিবারকে বাঁচান।আমাদের ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যত আপনার হাতে।বিভিন্ন সময়ে এই কলেজ অনেক নেতা ও মন্ত্রী এসেছেন , যেমন ডাক্তার নির্মল মাঝি,আশীষ ব্যানার্জী মহাশয়,মাননীয় সাংসদ শ্রী সুদীপ ব্যানার্জী, বিধায়ক জনাব ইদ্রিস আলী ,শ্রীমতী নয়না ব্যানার্জীও আরও অনেকে।প্রত্যেকে শুধু মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে গিয়েছেন। আমরা স্বাস্থ্য ভবন ,নবান্ন সব জায়গায় বহুবার চিঠী দিয়েছি,বহুবার মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে নিবেদন করেছি ,কিন্তু কোনও সুফল পায়নি।তাই বাধ্য হয়ে আমরা আজ রাস্তায় বসেছি।আমরা এখনো জানিনা কি কারণে এই কলেজটিকে অধিগ্রহণ করা হচ্ছে না।এই অতিমারির সময়েও আমরা হসপিটাল চালিয়ে গিয়েছি।এবং আজ ৯দিন স্ট্রাইক চললেও আমরা রুগী পরিষেবা দিয়ে যাচ্ছি।প্রত্যেক দিন ৪০০ এর বেশি রুগী পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে চিকিৎসা করাতে আসে।তাদের আমরা কোনও অসুবিধায় ফেলিনি।এই কলেজে অত্যাধুনিক ল্যাব আছে ,যেখানে একদম সস্তায় রক্ত,পায়খানা,প্রসাব,থুতুর পরীক্ষা করা হয়।খুবই স্বল্প খরচে x-ray করা হয়।শুধু তাই নয় সামান্য পয়সার বিনিময়ে এক সপ্তাহের ঔষধ দেওয়া হয়ে থাকে।

দিদি স্বর্গীয় ফায়জান সাহেব অনেক স্বপ্ন নিয়ে এই কলেজ বানিয়েছিলেন,ওনার স্বপ্ন ছিল এই কলেজ সরকারি হবে,গরীব ছেলেমেয়ে এখানে পড়াশোনা করবে,সাধারণ মানুষ চিকিৎসা করাবে,এখানে এম ডি,এম এস পড়ানো হবে।এই মহান ব্যক্তি স্বপ্ন দেখতে দেখতেই পৃথিবী থেকে চলে গেলেন।আমরা চাই ওই আইরন ম্যান অফ ইউনানী এর স্বপ্ন যেনো পূরণ হয়। দিদির কাছে আমাদের একান্ত নিবেদন দয়া করে এই কলেজটিকে অধিগ্রহণ করুন। ও আমাদের বাঁচান।শুধু তাই নয় ইউনানী পাথি কে বাঁচিয়ে রাখুন।

পশ্চিমবঙ্গে সব প্যাথির সরকারি কলেজ আছে ,নেই শুধু ইউনানী কলেজ।দিদি এই কলেজটিকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব অধিগ্রহণ করে আমাদের মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচান।যতদিন না এই কলেজ সরকারি হবে আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাবো।এবং পরবর্তী সময়ে আন্দোলন আরও জোরদার হবে, আমরা আমরণ অনশন করবো।দিদি আমরা জানি আমাদের আর কেউ নেই,আছেন শুধু আপনি।তাই আপনার মমতা ভরা আশীর্বাদের হাত আমাদের দিকে বাড়িয়ে দিন।আমাদের বাঁচান।ইউনানীকে বাঁচান।

The post ইউনানী কলেজের দূর্দশা মোচনের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়ে খোলা চিঠি লিখলেন আন্দোলনরত এক অধ্যাপক first appeared on Banglar Janarob.]]>
কোন পঞ্চায়েত করবে রাস্তা সংস্কার ? দুই পঞ্চায়েতের টানাপোড়েনে বেহাল দশা রাস্তার ; সংস্কারের দাবিতে সোচ্চার আরামবাগের জয়সিংহচকের মানুষ ; মুখ্যমন্ত্রী শুনতে পাচ্ছেন ? https://banglarjanarob.com/32539 Sun, 06 Sep 2020 11:59:41 +0000 https://banglarjanarob.com/?p=32539 সাহিদ খান, আরামবাগ: এ যেন আর এক ছিটমহল আরান্ডি ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের শেষ সীমানাই শীতলপুরের মৌজাই একটি রাস্তা যেটি গোবরা পাড়া থেকে মাধবপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এর জয়সিংহ চক( কালুপাড়ার) মধ্যে গিয়ে মিশেছে । যাতায়াত করে মাধবপুর পঞ্চায়েতের অধীনে জয়সিংহ চক কালুপাড়ার মানুষরা ।এই রাস্তাটি নির্মাণ হয়েছিল ২০১০ সালে। এই রাস্তার মধ্যে আছে একটি জয়সিংহ চক প্রাথমিক বিদ্যালয়, যেখানে জয়সিংহ (কালুপাড়া) গ্রামের বা শীতলপুর এলাকার এলাকার ছাত্র-ছাত্রীরা ওই স্কুলে পড়াশোনা করে, এবং স্কুলের শিক্ষক ও ছাত্র ছাত্রীদের স্কুলে যাতায়াতের এই রাস্তাটিই হল একমাত্র পথ, যেখানে সেই রাস্তাটির বেহাল দশা। অতএব…

The post কোন পঞ্চায়েত করবে রাস্তা সংস্কার ? দুই পঞ্চায়েতের টানাপোড়েনে বেহাল দশা রাস্তার ; সংস্কারের দাবিতে সোচ্চার আরামবাগের জয়সিংহচকের মানুষ ; মুখ্যমন্ত্রী শুনতে পাচ্ছেন ? first appeared on Banglar Janarob.]]>
সাহিদ খান, আরামবাগ: এ যেন আর এক ছিটমহল আরান্ডি ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের শেষ সীমানাই শীতলপুরের মৌজাই একটি রাস্তা যেটি গোবরা পাড়া থেকে মাধবপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এর জয়সিংহ চক( কালুপাড়ার) মধ্যে গিয়ে মিশেছে । যাতায়াত করে মাধবপুর পঞ্চায়েতের অধীনে জয়সিংহ চক কালুপাড়ার মানুষরা ।এই রাস্তাটি নির্মাণ হয়েছিল ২০১০ সালে। এই রাস্তার মধ্যে আছে একটি জয়সিংহ চক প্রাথমিক বিদ্যালয়, যেখানে জয়সিংহ (কালুপাড়া) গ্রামের বা শীতলপুর এলাকার এলাকার ছাত্র-ছাত্রীরা ওই স্কুলে পড়াশোনা করে, এবং স্কুলের শিক্ষক ও ছাত্র ছাত্রীদের স্কুলে যাতায়াতের এই রাস্তাটিই হল একমাত্র পথ, যেখানে সেই রাস্তাটির বেহাল দশা। অতএব দুটি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় অর্থাৎ ধামসা পি.সি.সেন ইনস্টিটিউশন ও ডি হি বাগনান কে.বি রাই উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে যেখানে এই গ্রামের ৮০% ছাত্র- ছাত্রীর একমাত্র পথই হলো ওই রাস্তা এবং স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া ও ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্ক এ যাতায়াতের জন্য ওই রাস্তাটি খুবই প্রয়োজন হয়, অর্থাৎ রাস্তার দশা খুবই জরাজীর্ণ।

দীর্ঘ ১০ বছর কোনো কাজ হয়নি এই রাস্তার মধ্যে, কাজ তো দূরের কথা মেরামত করারও সম্ভব হয়ে ওঠেনি। জয়সিংহ (কালুপাড়ার) গ্রামবাসীরা এক সঙ্গে মিলিত হয়ে আরান্ডি ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান শেখ সোহরাব হোসেন ও শীতল পুরের বর্তমান পঞ্চায়েত সদস্য শেখ বাপন এই দুইজনের কাছে বারবার আবেদন করা সত্বেও পঞ্চায়েতের প্রধান ও মেম্বার এই রাস্তার ব্যাপারে কোনো কর্ণপাত করেননি। এই রাস্তাটিতে দীর্ঘদিন কোনো কাজ না করার কারণে রাস্তাটির অবস্থা খুবই করুণ হয়ে উঠেছে। এখানে যদি কোনো স্কুলের ছাত্র ছাত্রী বা গ্রামের মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ে তাদেরকে প্রায় ১ কিমি দূরে গিয়ে অ্যাম্বুলেন্স এ বসাতে হয় অর্থাৎ রাস্তাটির দশা এমনই বা কোনো রোগী মারা গেলে তাকে ১ কিলোমিটার দূরে নামিয়ে দেওয়া হয় যেখানে এম্বুলেন্স গ্রামে প্রবেশ করতে না পারার কারণে অর্থাৎ এমনই বেহাল দশা হয়ে আছে ওই রাস্তাটির। যেখানে পঞ্চায়েতের একই মৌজার রাস্তা ধামসা থেকে গোবরা পাড়া পর্যন্ত প্রতি বছরই মেরামত করা হয় কিন্তু কালুপাড়া দিকের এই রাস্তাটি আরান্ডী পঞ্চায়েতের অন্তর্গত হওয়া সত্বেও এ রাস্তাটি সংস্কার হচ্ছে না পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ বারবার অভিযোগ করার পরেও অভিযোগ কর্ণপাত করা হচ্ছে না ।

কে সংস্কার করবে রাস্তাটি আরান্ডী ১ না মাধবপুর এই নিয়ে সমস্যা । এখানে ছোট ছোট শিশুরা ওই ভাঙাচোরা রাস্তার উপর দিয়েই বিদ্যালয় আসে। বর্ষাকালে রাস্তাটির এমনই দশা হয়ে যায় যে একটি বাইসাইকেল যাতায়াতের জন্য খুবই কষ্টদায়ক হয়ে ওঠে। এই রাস্তাটির বেহাল দুর্দশার কারণে গ্রামের মানুষ, ছাত্রছাত্রীরা ও শিক্ষকদের যাতায়াতের পক্ষে খুবই কষ্টকর হয়ে উঠেছে। তাই রাস্তা সংস্কারের দাবিতে সোচ্চার হয়েছেন এলাকার মানুষ । এলাকায় চাপা উত্তেজনা ।

The post কোন পঞ্চায়েত করবে রাস্তা সংস্কার ? দুই পঞ্চায়েতের টানাপোড়েনে বেহাল দশা রাস্তার ; সংস্কারের দাবিতে সোচ্চার আরামবাগের জয়সিংহচকের মানুষ ; মুখ্যমন্ত্রী শুনতে পাচ্ছেন ? first appeared on Banglar Janarob.]]>