দেশ 

বেঙ্গালুরুর ঈদগাহ ময়দানে গণেশ পুজো বন্ধ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট, ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই মামলা হুবলি ইদগাহ‌ ময়দানে গণেশ পুজোর অনুমতি ঘিরে, কর্ণাটক হাইকোর্টে রাতেই শুনানি

শেয়ার করুন
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

বাংলার জনরব ডেস্ক : কর্ণাটকে রাজধানী বেঙ্গালুরু ঈদগাহ ময়দানে গনেশ পূজা করাকে কেন্দ্র করে ওই এলাকায় উত্তেজনা দেখা যায়। কিন্তু আজ দুপুরে দেশের শীর্ষ আদালত স্পষ্ট জানিয়ে দেয় বেঙ্গালুরুর ঈদগাহ ময়দানে কোনভাবেই গণেশ পুজো করা যাবে না। এই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই উত্তর কর্নাটকের হুবলির ঈদগাহ ময়দানে গনেশ পূজা করার অনুমতি দিয়েছে স্থানীয় পুরসভা জানিয়ে রীতিমতো হইচই পড়ে গেছে সমগ্র কর্ণাটক জুড়ে। জানা গেছে,বিজেপি নিয়ন্ত্রিত হুবলি-ধরওয়াড় পুরসভা স্থানীয় চামরাজনগর ইদগাহ ময়দানে বুধবার গণেশ চতুর্থী উৎসবের আয়োজন করার অনুমতি দেওয়ায় কর্নাটক হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে মুসলিম পক্ষ। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে রাতেই হাই কোর্টে শুরু হয়েছে শুনানি।

মঙ্গলবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট বেঙ্গালুরুর ইদগাহ ময়দানে গণেশ পুজো করার সরকারি অনুমতি বাতিল করে ‘স্থিতাবস্থা’ বজায় রাখার নির্দেশ দিয়েছে। সেখানে গণেশ চতুর্থী উৎসব পালনের অনুমতি দিয়েছিল কর্নাটকের বিজেপি সরকার। সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে কর্নাটক ওয়াকফ বোর্ডের তরফে শীর্ষ আদালতে আবেদন জানানো হয়েছিল।

Advertisement

প্রসঙ্গত, ‘স্পর্শকাতর এলাকা’ বলে বহু বছর ধরেই পরিচিতি রয়েছে হুবলি। ১৯৯৪ সালে সেখানে ইদগাহ ময়াদানে জাতীয় পতাকা তোলা ঘিরে বিতর্কে গোষ্ঠীহিংসার ঘটনা ঘটেছিল। তাতে উস্কানি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল বিজেপি নেত্রী উমা ভারতীর বিরুদ্ধে। পরবর্তী কালে সেই ঘটনার জেরে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হওয়ায় মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রিত্ব থেকে ইস্তফা দিতে হয়েছিল উমাকে।


শেয়ার করুন
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

সম্পর্কিত নিবন্ধ