কলকাতা 

মমতা সরকার সমস্ত গণতান্ত্রিক সীমা লঙ্ঘন করেছে : রাহুল ; পুলিশকে ক্রীতদাস বানিয়ে গুলি চালিয়ে প্রতিবাদের কণ্ঠকে রুদ্ধ করছে মমতা : অধীর ; ছাত্ররা চেয়েছিল শিক্ষক , সরকার দিচ্ছে বুলেট : সুজন ; ইসলামপুরের ছাত্র-মৃত্যুর ঘটনায় প্রতিক্রিয়া বিরোধী নেতাদের

শেয়ার করুন
  • 5
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

নিজস্ব প্রতিনিধি : উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরে  ছাত্রমৃত্যুর ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এই ইস্যুতে সরাসরি আক্রমণ করলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরি।

এবিষয়ে রাহুল সিনহা বলেন, “অবিলম্বে এর নিরপেক্ষ তদন্ত হওয়া দরকার। যেসব পুলিশ অফিসার দোষী, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। কোনও পরিস্থিতিতে ছাত্রছাত্রীদের উপর গুলি চালানোকে আমরা সমর্থন করি না। এই সরকার সমস্ত গণতান্ত্রিক সীমা লঙ্ঘন করে ফেলেছে। এই ঘটনা তার প্রমাণ।”

Advertisement

প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরি বলেন, “বাংলা এখন নৃশংসতার মধ্যে দিয়ে চলছে। শিক্ষকের দাবিতে এখানে ছাত্র গুলি খায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতিবাদের কণ্ঠ রুদ্ধ করতে চান। পুলিশকে তাই ক্রীতদাসে বানিয়ে গুলি চালাতে বাধ্য করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, মা-মাটি-মানুষের বাংলা আজ কোথায় চলেছে। স্কুলে দরকার বাংলার শিক্ষক। সেখানে দেওয়া হচ্ছে উর্দু শিক্ষক। মুখ্যমন্ত্রী এই মুহূর্তে বিদেশে রয়েছেন।

 বিভিন্ন বিষয়ে তিনি ফেসবুকে বা টুইটারে প্রতিক্রিয়া জানান। আমরা আশা করব ছাত্রমৃত্যুর ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রী প্রতিক্রিয়া জানাবেন।”
বিধানসভায় বাম পরিষদীয় দলের নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, ছাত্ররা শিক্ষক চেয়েছে। আর সরকার বুলেট দিচ্ছে। এটাই হচ্ছে এই সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি। বাংলা মানে কি বুলেট? রক্তপাত ? ছাত্র খুন স্কুল চত্বরে? যেভাবে চোখ রাঙানো হচ্ছে তার বিরুদ্ধে রাজ্যের মানুষ রুখে দাঁড়াবে বলে মনে করেন তিনি।

 


শেয়ার করুন
  • 5
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

সম্পর্কিত নিবন্ধ

Leave a Comment

13 + nineteen =