মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন ও ডিএমই সুপ্রিম কোর্টের আদেশকে অমান্য করেছে বলে দাবি করে ফের সর্বোচ্চ আদালতে কাঁথি রহমানিয়া,পূর্ণাঙ্গ শুনানী ১২ জুলাই
বিশেষ প্রতিবেদক : শেষ হয়েও হইল না শেষ ! রবীন্দ্রনাথের ছোট গল্পের সংঞ্জার মত লাগছে মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনকে। সুপারিশ পত্র পাঠিয়ে প্রায় ২৫০০ -র শিক্ষকতার চাকরি সুনিশ্চিত করেছে বলে কমিশন যখন মনে করছে ঠিক তখনই আবার মামলার গোরোয় আটকে যেতে বসেছে সমস্ত প্রক্রিয়াটি । সাংবিধানিক অধিকারের প্রশ্নে মামলাকারী আইনজীবী আবু সোহেল বাংলার জনরবকে বলেন, সুপ্রিম কোর্ট অন্তবর্তী আদেশে যা বলেছিল তা সঠিকভাবে পালন করেনি মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন ও ডিএমই। তিনি জানিয়েছেন, মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন ও ডিএমই সুপ্রিম কোর্টের আদেশকে সরাসরি অমান্য করেছে। এমএসসি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পত্রে এই বিষয়টি যে বিচারাধীন তা ওই পত্রে উল্লেখ্য নেই বলে আবু সোহেল অভিযোগ করেন। আর ডিএমই বেআইনি কাজ করছে অভিযোগ করে মামলাকারী পরিচালন সমিতি কাঁথি রহমানিয়া সুপ্রিম কোর্টে আলাদা রিট পেশ করেছিল। সেই রিট পিটিশনের আজকে শুনানী ছিল অরুণ মিশ্রের ডিভিশন বেঞ্চে। আজ ডিভিসন বেঞ্চ মামলাকারী আইনজীবীর বক্তব্য শোনার পর বিচারপতিদের পর্যবেক্ষণ এটা পরিস্কারভাবে আদালতের আদেশকে অমান্য করা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে । তবে এই মামলা বিচারপতিরা আজকে পুরোটা শুনতে চাননি । তাঁরা বলেছেন, আগামী ১২ জুলাই মূল মামলার শুনানীর দিন এটা গুরুত্ব দিয়ে শোনা হবে এবং ডিভিসন বেঞ্চ তার মতামত দেবে এটা প্রকৃতই আদালতের আদেশকে আমান্য করা হয়েছে কিনা।
আসলেই এমএসসি ও ডিএমই অসাংবিধানিক কাজ করে চলেছে। সম্ভবত এরা নিজেদের কুৎসিত চেহারা আর বেশি দিন ঢেকে রাখতে পারবে না।