কলকাতা 

মেট্রোর কামরায় সজল কঞ্জিলালের মৃত্যুর জন্য দায়ী কে ? গাফিলতি কাদের জানতে হলে ক্লিক করুন

শেয়ার করুন
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

বাংলার জনরব ডেস্ক : গতকাল মেট্রোর কামরায় উঠতে গিয়ে দরজার বাইরে হাত থেকে যাওয়ার পর ট্রেন চলতে শুরু করে এর ফলে এক যাত্রীর মৃত্যু হয় । আর এ নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে ,মোট্রোর দরজায় কোনো কিছু আটকে গেলে তো দরজা বন্ধ হয়ে যায় না । আর ট্রেন চলার কথাও নয় । এই একটি প্রশ্নের আড়ালেই আরও অনেক প্রশ্ন। সে প্রশ্ন যেমন গাফিলতি নিয়ে, তেমনই যান্ত্রিক ত্রূটি নিয়েও।  

এই অবস্থায় দরজা বন্ধ করার পরে গাড়ি ছাড়ার সঙ্কেত দেওয়ার আগে গার্ডের দেখে নেওয়ার কথা কেউ আটকে আছেন কি না। তাঁর কামরার কাছে প্ল্যাটফর্মে সিসি ক্যামেরার মনিটর আছে। প্ল্যাটফর্মে থাকা রেল পুলিশেরও নজর রাখার কথা। 

Advertisement

প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ট্রেন চলতে শুরু করার পরে আরপিএফ এবং উপস্থিত অন্যরা চিৎকার করতে শুরু করেন। কিন্তু এই নতুন রেক খুব দ্রুত গতি বাড়ায়। ফলে থামতে সময় লেগেছে। 

প্রশ্ন উঠেছে ,চেন্নাইয়ের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরিতে তৈরি রেকগুলির গুণমান যে ভাল নয়। সেখান থেকে আসা সব কটি রেকে কোনো ত্রূটি ধরা পড়ছে । ফলে এর প্রতিকারে কী ভূমিকা নিয়েছে কর্তৃপক্ষ ।

যাত্রীদের একাংশের অভিযোগ, বোতাম টেপার পরেও ট্রেন থামেনি। মেট্রো কর্তাদের একাংশের বক্তব্য, অ্যালার্ট বোতাম টেপার পরেও ট্রেন থামাতে একটু সময় লাগবেই। ক্ষেত্রে ইমার্জেন্সি ব্রেক কষেই ট্রেন থামানো হয় বলে তাঁদের দাবি।

যাইহোক গতকাল কলকাতা কসবার বাসিন্দা সজল কঞ্জিলালের অকাল মৃত্যুর জন্য মোট্রে রেল কর্তৃপক্ষ দায় এড়াতে পারেন না । তাঁদের গাফিলতিতে আমাদের একজন সহ নাগরিককে পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হল । আজ শেক্সপিয়ার থানায় মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে ।


শেয়ার করুন
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

সম্পর্কিত নিবন্ধ

Leave a Comment

20 + 13 =