দেশ 

বিজেপি শাসিত রাজ্য ত্রিপুরায় আইন-শৃঙ্খলার কারণে পিছিয়ে গেল ভোটের দিন ; অস্বস্তিতে মোদী ব্রিগেড

শেয়ার করুন
  • 35
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

বাংলার জনরব ডেস্ক : ত্রিপুরার আইনশৃঙ্খলার অবস্থার ভাল নয় , এই রিপোর্ট আসার পরেই সেখানের ভোট পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল নির্বাচন কমিশন । ত্রিপুরায় ভোট হওয়ার কথা ছিল বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল। তবে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে সন্তোষজনক রিপোর্ট না পাওয়ায় তা পিছিয়ে ২৩ এপ্রিল করে দেওয়া হয়েছে। ত্রিপুরার মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক ও বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষকের কাছ থেকে রিপোর্ট পেয়ে এই সিদ্ধান্ত বলে কমিশন জানিয়েছে।

তাঁরা জানিয়েছেন, রাজ্যে ভোট করানোর মতো পরিস্থিতি নেই। আইনশৃঙ্খলার সমস্যা রয়েছে। পিছিয়ে দেওয়ার পর কমিশনের আশা, ত্রিপুরায় ভোট করানোর পরিস্থিতি তৈরি হবে।

Advertisement

গত ১১ এপ্রিল প্রথম দফায় ভোটের দিন ত্রিপুরা পশ্চিম কেন্দ্রে নির্বাচনী হিংসায় অনেকে আহত হয়েছেন বলে খবর আসে। সেই রিপোর্ট কমিশনের কাছে রয়েছে। এছাড়া রাজনৈতিক দলগুলিও নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে আহ্বান জানিয়েছিল। ফলে সবদিক ভেবেচিন্তেই কমিশন ত্রিপুরা পূর্বের ভোটদান পিছিয়ে দিয়েছে।

বিজেপি শাসিত রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলার কারণ দেখিয়ে ভোট পিছিয়ে যাওয়াটা বিজেপির কাছে বেশ অস্বস্তির বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল ।


শেয়ার করুন
  • 35
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

সম্পর্কিত নিবন্ধ

One Thought to “বিজেপি শাসিত রাজ্য ত্রিপুরায় আইন-শৃঙ্খলার কারণে পিছিয়ে গেল ভোটের দিন ; অস্বস্তিতে মোদী ব্রিগেড”

  1. Saifuddin gain

    সামাজিক অবক্ষয় বলব, নাকি মানসিক বিকার বলব, নাকি অপরাধোন্মুখ যোগী মোদি ভক্ত ধর্ষকদের বিকাশ!!!!

    অভাবনীয় নীচতা! এ রকমও ঘটতে পারে, মানুষের প্রবৃত্তির এত অবনমন ঘটতে পারে! বিশ্বাস করা সত্যিই খুব কষ্টকর! মরণাপন্ন রোগীকে হাসপাতালে গণধর্ষিতা হতে হয়েছে শুনলে স্তম্ভিত, বাকরুদ্ধ হওয়া ছাড়া আর কিছু করার থাকে না।
    এ কোন সমাজে বাস করছি আমরা? ন্যূনতম শিক্ষাদীক্ষা বা বোধবুদ্ধি তো সমাজ দেয়। সামাজিক মূল্যবোধ বলে একটা ব্যাপার তো রয়েছে। আলাদা করে সে সবের পাঠ তো নিতে হয় না। মানুষ হয়ে জন্মালেই মনুষ্যত্বের ওইটুকু শিক্ষা অর্জন করা যায়। অন্তত তেমনই জানা ছিল এত দিন। কিন্তু সামাজিকতার বুনিয়াদি অনুভূতিগুলোও যে মানুষ হারিয়ে ফেলতে পারে, উত্তরপ্রদেশের এই হাসপাতালের ‘ঘটনা’ না শুনলে তা ভাবতে পারতাম না।

    মেরঠের এক হাসপাতালে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা নিয়ে ভর্তি করা হয়েছিল এক মহিলাকে। অবস্থা এতটাই গুরুতর ছিল তাঁর যে, আইসিইউ-তে রাখতে হয় তাঁকে। ঘুমের ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়। তার পরে যা ঘটেছে, তা গোটা সমাজের লজ্জা, কলঙ্ক। সিসি ক্যামেরা বন্ধ করে দিয়ে আইসিইউ-তে ঢুকে হাসপাতালের তিন কর্মী ধর্ষণ করেছে ওই মরণাপন্ন রোগিনীকে।

Leave a Reply to Saifuddin gain Cancel reply

two × three =